এক বছর আগে ফাইনালে হারের শোধটা ভাল ভাবেই নিল চেন্নাই। এলিমিনেটরে মুম্বইকে থামিয়ে দিয়ে। এ বার ধোনিদের সামনে এমন একটা দল যারা লিগে দু’বার হারিয়ে দিয়েছে চেন্নাইকে।
শুধু হারানোই নয়, চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে দু’বারই দুশোর উপর রান তুলেছে। একবার তো এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রানও (২৩১) তুলেছে। ফাইনালে যেতে গেলে এ বার কিন্তু পঞ্জাবের বিরুদ্ধে পাওয়ার হিটিংয়ের লড়াইয়ে জিততেই হবে ধোনিদের।
এমনিতে সিএসকে টিমটা যে কোনও বাবা-মায়ের আদর্শ সন্তানের মতো। এই সুরেশ রায়নাকে কিছুটা ম্যাড়ম্যাড়ে দেখাচ্ছিল, তো শেষ পাঁচটা ইনিংসে তিনটে হাফসেঞ্চুরি করে দিল ও। বড় নামের অনুপস্থিতিও বুঝতে দেয়নি মোহিত শর্মা। একটা নৌ বাহিনীর দুটো বড় যুদ্ধ জাহাজ (মাইক হাসি, ডোয়েন ব্র্যাভো) না থাকা সত্ত্বেও সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না ওদের। পঞ্জাব বনাম চেন্নাই লড়াই নিয়ে একটা কথা বলাই যায়। কোনও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স কিন্তু ম্যাচের ভাগ্য ঠিক করে দেবে না। বরং এক দল গ্রে হাউন্ডকে ছেড়ে দিতে হবে বিপক্ষের উপর। যুদ্ধটা নার্ভের এবং যারা পুরোপুরি আগ্রাসী মেজাজ নিয়ে মাঠে নামতে পারবে, যুদ্ধটা মনে হয় তারাই জিতবে।
এই ধরনের ম্যাচে, যেখানে সব কিছুই ব্যাটসম্যানের পক্ষে যায় আর বোলারদের ভুগতে হয়, সেখানে কিন্তু ফিল্ডিংটা খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। সে ভাবেই মুম্বইকে আটকে দিয়েছিল চেন্নাই। যে ব্যাপারটা ধোনি এবং বেইলি দু’জনের মাথাতেই থাকবে। আর এই দু’জন ভদ্রলোকই কিন্তু ক্যাপ্টেন্সির ব্যাপারে একটু আধটু জানে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy