বিভিন্ন দেশের পিচের পরিস্থিতি নিয়ে আইসিসি সম্প্রতি রীতিমতো সচল। একটু এ দিক থেকে ও দিক হলেই চলে যাচ্ছে সমন। সে অস্ট্রেলিয়া হোক বা দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত হোক বা বাংলাদেশ। মাস খানেকের মধ্যে অনেক দেশের পিচকেই, ‘ব্যাড’ বা ‘বিলো অ্যাভারেজ’ আখ্যা দিয়েছে। সেই তালিকায় ছিল বাংলাদেশের শের-এ-বাংলা ন্যাশনাল স্টেডিয়াম। সেই তালিকায় রয়েছে চট্টগ্রামের মাঠও। আইসিসির বার্তা পাওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই পিচ নিয়ে কাজ শুরু করে দিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড।
আইসিসির ম্যাচ রেফারি ডেভিড বুন একটি ডিমেরিট পয়েন্ট দিয়েছিল বাংলাদেশকে। সদ্য শেষ হওয়া শ্রীলঙ্কা ম্যাচ শেষ হয়ে গিয়েছিল তিন দিনের মধ্যে। চট্টগ্রাম টেস্টে শ্রীলঙ্কা এক ইনিংস ব্যাট করে ৭১৩ রান করেছিল। ঢাকা ও চট্টগ্রাম, দুই ভেন্যুকেই ‘বিলো অ্যাভারেজ’ ও ‘পুওর’ আখ্যা দিয়েছে আইসিসি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের তরফে নিজামুদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘‘আইসিসির বার্তা পাওয়ার পর থেকেই আমরা কাজ শুরু করে দিয়েছিলাম। এর পর থেকে আন্তর্জাতিক ভেন্যুর মাঠ তৈরির ব্যাপারে আমরা নজর দেব।’’
যদি কোনও গ্রাউন্ড পাঁচটি ডিমেরিট পয়েন্ট পায় তা হলে পাঁচ বছরের জন্য নির্বাসিত করা হবে। এবং আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করতে পারবে না। গত সেপ্টেম্বরে ঢাকার মাঠের আউট ফিল্ডকে ‘পুওর’ আখ্যা দিয়েছিল। কিন্তু কোনও ডিমেরিট পয়েন্ট দেয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy