ডোপ ফ্রি বছর গেল বিসিসিআই-এর। তার মধ্যেও একটা দাগ রেখে গেলেন ইউসুফ পঠান। ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির রিপোর্টে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। ২৭৫টি নমুনা পরীক্ষা করে এই রিপোর্ট দিয়েছে ওয়াডা। তাদের রিপোর্টে কোনও প্লেয়ারের নাম নেই। আগেই ইউসুফ পঠানকে পাঁচ মাসের জন্য নির্বাসিত করেছিল বোর্ড। এই বছরের আইপিএল-এর আগেই সেই নির্বাসন শেষ হয়ে যায়।
বিসিসিআই-এর এক বার্তায় জানানো হয়েছিল, ইউসুফের নমুনায় যেটা পাওয়া গিয়েছে তা সাধারণত কাশির সিরাপে পাওয়া যায়। পাঠানের ব্যাকডেটেড নির্বাসন ছিল ১৫ অগস্ট ২০১৭ থেকে ১৪ জানুয়ারি ২০১৮ পর্যন্ত। ২০১৭তে প্রতিযোগিতার মধ্যে ২৩৩ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। বাকি ৪২ জনের হয়েছিল প্রতিযোগিতার বাইরে।
২০১৬তে নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাকালামের নমুনায় নিষিদ্ধ উপকরণ পাওয়া গিয়েছিল। আইপিএল-এর সময়ের ঘটনা। তখন বিসিসিআই ব্যাকডেটেড টিইউই (থেরেপিউটিক ইউজ এক্সেম্পশন) করে কেস বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০১৮তে ডোপ পরীক্ষায় একমাত্র পজিটিভ পাওয়া গিয়েছিল প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটার অভিষেক গুপ্তাকে। এই মুহূর্তে তিনি নির্বাসিত।
আরও পড়ুন
সিনিয়র নির্বাচক রাতারাতি জুনিয়রের চেয়ারম্যান
যদিও বিসিসিআই ন্যাশনাল অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির আওতায় পড়ে না। বিসিসিআই-এর ডোপ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ করে সুইডেনের ইন্টারন্যাশনাল ডোপিং টেস্ট এবং ম্যানেজমেন্ট। ওয়াডার তালিকায় ২০১৭তে নাডা ১০টি প্রতিযোগিতায় এই পরীক্ষা চালিয়েছে। যে গুলো বিসিসিআই নিয়ন্ত্রণাধীন টুর্নামেন্ট নয় সম্ভবত।
বিশ্ব ক্রিকেটও গত বছর প্রায় ডোপ ফ্রি ছিল। ৩৮৯ জন ক্রিকেটারকে পরীক্ষা করে একমাত্র আফগানিস্তানের অল-রাউন্ডার মহম্মদ শাহজাদকেই পজিটিভ পাওয়া গিয়েছিল। এই ৩৮৯ জনের মধ্যে ১৪৯ জনের পরীক্ষা হয়েছিল প্রতিযোগিতার মধ্যে।তার বাইরে পরীক্ষা হয় ২১৪ জনের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy