মোহনবাগান দল। —ফাইল চিত্র
ডুরান্ডের ফাইনালে দেখা যাবে কলকাতা ডার্বি। আরও এক বার ইস্টবেঙ্গলের সামনে মোহনবাগান।
আক্রমণ এবং পাল্টা আক্রমণে খেলছে দুই দল। কেউ কাউকে জায়গা ছাড়ছে না।
শেষ মুহূর্তের খেলা চলছে। ফ্রি কিক থেকে আসা বলে হেড করেছিলেন গোয়ার ফুটবলার নোয়া। সেই বল গোলের মধ্যে ছিল। মোহনবাগানের গোলরক্ষক বিশাল শরীর ছুড়ে সেই বাঁচালেন।
দ্বিতীয়ার্ধে ৬০ মিনিটের মাথায় এগিয়ে গেল বাগান। সন্দেশ জিঙ্ঘনের ভুলে বক্সের বাইরে বল পান পরিবর্ত হিসাবে নামা আর্মান্দো সাদিকু। বক্সের বাইরে থেকেই ডান পায়ের জোরালো শটে গোল করেন তিনি।
অবশেষে সমতা ফেরাল মোহনবাগান। বিতর্কিত পেনাল্টি থেকে। বাগানের ফুটবলার সাহালকে ফাউল করেন গোয়ার ফুটবলার। খালি চোখে দেখে মনে হচ্ছিল ফাউল বক্সের বাইরে হয়েছে। গোয়ার ফুটবলারেরাও লাইন্সম্যান ও রেফারির কাছে সেই দাবিই জানান। কিন্তু রেফারি পেনাল্টি দেন। স্পট থেকে গোল করতে ভুল করেননি কামিংস।
ঘরের মাঠে জঘন্য ফুটবল খেলছে মোহনবাগান। গোটা মাঠে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না সবুজ-মেরুন ফুটবলারদের। বলের দখল থেকে আক্রমণ, সবেতেই এগিয়ে গোয়া।
২২ মিনিটের মাথায় গোল করে এগিয়ে গেল গোয়া। নিজেদের অর্ধে ভুল করেন হুগো বুমোস। তাঁর দুর্বল পাস ধরে বেশ খানিকটা দৌড়ে গিয়ে দ্বিতীয় পোস্টে গোল করেন গোয়ার নোয়া।
গোয়ার গোল লক্ষ্য করে প্রথম ভাল আক্রমণ করল মোহনবাগান। বক্সের বাইরে থেকে ডান পায়ের জোরালো শট মারেন পেত্রাতোস। বল বাঁচিয়ে দেন গোয়ার গোলরক্ষক ধীরাজ।
খেলার প্রথম থেকে চাপ বাড়াচ্ছে গোয়া। নিজেদের মধ্যে ছোট ছোট পাসে আক্রমণে উঠছে তারা। প্রথম ৫ মিনিটেই বাগানের গোল লক্ষ্য করে দু’টি আক্রমণ হয়। মাঝমাঠে বল ধরতে পারছেন না বাগান ফুটবলারেরা। যদিও সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি গোয়া।
ধীরাজ সিংহ (গোলরক্ষক), সন্দেশ জিঙ্ঘন, কার্ল ম্যাকহিউ, সেরিটন ফের্নান্দেস, ওদেই ওনান্ডিয়া, জয় গুপ্ত, রেনিয়ার ফের্নান্দেস, উদান্তা সিংহ, ভিক্টর রদ্রিগেজ, ব্রেন্ডন ফের্নান্দেস, নোয়া সাদাউই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy