যুবভারতীতে বিশৃঙ্খলার নানা মুহূর্ত। — নিজস্ব চিত্র।
লিয়োনেল মেসিকে কলকাতায় আনার মূল উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্তকে আটক করল পুলিশ। জানালেন ডিজি রাজীব কুমার। দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের আশ্বাস। দর্শকদের টিকিটের টাকা ফেরত দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য ডিজির।
স্টেডিয়ামের বাইরে রাস্তায় এখনও মানুষের ভিড়। এলাকা ফাঁকা করার চেষ্টা করছে পুলিশ।
ক্ষুব্ধ জনতাকে এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ। ছবি: সারমিন বেগম।
যুবভারতীতে লুঠ ক্ষুব্ধ জনতার একাংশের। ঘাস, চেয়ার, গাছের টব নিয়ে বাড়ির পথে দর্শকদের একাংশ। স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা ঘিরে প্রশ্ন।
যুবভারতীর গাছের টব নিয়ে বাড়ির পথে এক মেসিপ্রেমী। ছবি: সারমিন বেগম।
স্টেডিয়ামের বাইরে উত্তেজনা। বাইপাসে উত্তেজনা ছড়াল। লাঠি নিয়ে জনতাকে তাড়া পুলিশের। ‘চোর চোর’ স্লোগান জনতার। মেসিকে সামনে রেখে দুর্নীতির অভিযোগ জনতার একাংশের।
স্টেডিয়ামের বাইরে চলে এসেছে গ্যালারির চেয়ার। ছবি: সারমিন বেগম।
গ্যালারির চেয়ার ভেঙে ফেলা হল মাঠে। —নিজস্ব চিত্র।
গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু মানুষ ঘিরে ধরেন মেসিকে। ফলে গ্যালারি থেকে শুধু মেসিকে নয়, লুইস সুয়ারেজ় এবং রদ্রিগো ডি’পলকেও দেখা যায়নি। এক সময় ক্ষুব্ধ ফুটবলপ্রেমীরা ‘উই ওয়ান্ট মেসি’ স্লোগান দিতে শুরু করেন।
মাঠের ধারে রাখা তাঁবুতে অগ্নি সংযোগের চেষ্টা করেন কয়েক জন।
কয়েক জন ছিঁড়ে ফেলেন গোল পোস্টের জাল। ভেঙে ফেলেন সাজঘরে যাওয়ার ট্যানেলের ছাউনি।
ফেন্সিং ভেঙে মাঠে ঢুকে পড়েন দু’আড়াই হাজার মানুষ। পরিস্থিতি সামলাতে নামাতে হয় র্যাফ।
১১.৫২ মিনিটে যুবভারতী থেকে মেসিকে বার করে নিয়ে যাওয়ার পরই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
মেসি যুবভারতীতে পৌঁছোতেই অন্তত ৭০-৮০ জন মানুষের ভিড় ঘিরে ধরে তাঁকে।
গ্যালারি থেকে তাঁকে দেখাই যায়নি। চড়া দামে টিকিট কেটেও মেসিকে দেখতে না পাওযায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে জনতা।
গ্যালারি থেকে চেয়ার বোতল পড়ছে মাঠে। ভাঙা চেয়ার দিয়ে মাথা বাঁচাচ্ছে পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy