জিতলে মহেন্দ্র সিংহ ধোনির রাজ্য ক্রিকেট দলের এটাই প্রথম রঞ্জি ফাইনাল হতে পারত। তার বদলে হল ৬৬ বছর পরে গুজরাতের দ্বিতীয় বার জাতীয় ক্রিকেট ট্রফির ফাইনালে পা রাখা।
আর সেটা ঘটালেন ভারতের সীমিত ওভারের দলের বছর তেইশের এক নিয়মিত পেসার। যিনি এ দিন পাঁচ দিনের রঞ্জি সেমিফাইনালে নিজের প্রথম শ্রেণির ম্যাচের সেরা বোলিং পারফরম্যান্স (৬-২৯) করে ক্রিকেটের দীর্ঘ ফর্ম্যাটে জাতীয় দলে ঢোকার বড় দাবি জানিয়ে রাখলেন। তিনি— জসপ্রীত বুমরাহ। তাঁকে আবার ৩১ বছর বয়সি যে পেসার যোগ্য সঙ্গত দিলেন, তিনি নিজের ক্রিকেটের সেরা দিন অনেক পিছনে ফেলে এসেছেন বলে ধারণা অনেক বিশেষজ্ঞের। তিনি— আর পি সিংহ কেবল তিন উইকেটই নেননি, প্রথম স্পেলটা করলেন মনে রাখার মতো। ৫-৫-০-১! যে জোড় ধাক্কায় জিততে দেড় দিনেরও বেশি সময়ে ২৩৪ রান তাড়া করতে নেমে ঝাড়খণ্ড দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ১১১ রানে গুটিয়ে গেল। হারল ১২৩ রানে। গুজরাত ফাইনালে উঠল ১৯৫০-৫১’র পর।
রাজকোটে অন্য সেমিফাইনালে তামিলনাড়ুর বিরুদ্ধে সরাসরি জিততে শেষ দিন মুম্বইয়ের দরকার ২৪৬ রান। যদিও প্রথম ইনিংসে লিড-এর সুবাদে ৪১ বারের রঞ্জি চ্যাম্পিয়নরা ফাইনালের দিকে এক পা এগিয়ে রেখেছে। কিন্তু অভিনব মুকুন্দ (১২২) ও বাবা ইন্দ্রজিতের (১৩৮) জোড়া সেঞ্চুরির দাপটে তামিলনাড়ু দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৫৬-৬ স্কোরে এ দিন ডিক্লেয়ার করে দিয়ে সরাসরি জেতার একটা শেষ চেষ্টা করেছে। মুম্বই দ্বিতীয় ইনিংসে ৫-০।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy