আইপিএল নিলামের ঢাকে কাঠি পড়ে গেল সোমবার। ২০ ফেব্রুয়ারির নিলামে মোট সাত জন ক্রিকেটার সর্বোচ্চ দর পেয়েছেন। যার মধ্যে আছেন ভারতের পেসার ইশান্ত শর্মা, ইংল্যান্ড অলরাউন্ডার বেন স্টোকস, ক্রিস ওকস, এবং ওয়ান ডে ক্যাপ্টেন ইয়ন মর্গ্যান। তাঁদের বেস প্রাইস রাখা হয়েছে দু’কোটি টাকা। বাকিরা হলেন, শ্রীলঙ্কার ক্যাপ্টেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ, অস্ট্রেলিয়ার পেসার মিচেল জনসন ও প্যাট কামিন্স।
এর পরে দেড় কোটি টাকার ব্র্যাকেটে আছেন ইংল্যন্ডের জনি বেয়ারস্টো, নিউজিল্যান্ডের ট্রেন্ট বোল্ট, অস্ট্রেলিয়ার নাথান লায়ন ও ব্রাড হাডিন, দক্ষিণ আফ্রিকার কাইল অ্যাবট ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের জেসন হোল্ডার। যিনি গত বার ছিলেন কলকাতা নাইট রাইডার্সে।
আইপিএল নিলামের প্রাথমিক তালিকায় মোট ৭৯৯ জন প্লেয়ার ছিলেন। চলতি সপ্তাহে ফ্র্যাঞ্চাইজিরা কাদের ধরে রাখতে চাইছে সেটা জানানোর পর এই তালিকায় বাকি কতজন ক্রিকেটার থাকবেন সেটা চূড়ান্ত হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আর পাকিস্তান ছাড়া আটটা দেশ থেকে জাতীয় দলে খেলা ১৬০ জন ক্রিকেটার আছেন। ৬৩৯ জন ক্রিকেটার ভারত, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে।
এ বছরের আইপিএলের পরই আবার ফ্র্যাঞ্চাইজিদের সঙ্গে ক্রিকেটারদের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে।
সেক্ষেত্রে ২০১৮-তে মেগা নিলাম হওয়ার কথা। তাই বেশির ভাগ ফ্র্যাঞ্চাইজিই এ বার নিলামে আগ্রাসী স্ট্র্যাটেজি নিয়ে নামবে না বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজিই কিন্তু এর মধ্যেই ইংরেজ ক্রিকেটারদের উপর আগ্রহ দেখাচ্ছে।
প্লেয়ারদের ধরে রাখার নিয়ম আইপিএলে চালু থাকবে কি না সেটা এখনও চূড়ান্ত নয়। ফ্র্যাঞ্চাইজিরা তাই আশায় রয়েছে নিলামে ‘রাইট-টু-ম্যাচ’ বিকল্প থাকার। যে নিয়মে নির্দিষ্ট সংখ্যার ক্রিকেটারদের নিলামে ছাড়ার পাশাপাশি ফ্র্যাঞ্চাইজিদের কাছে আবার সেই ক্রিকেটারদের কিনে নেওয়ার সুযোগ থাকে। তবে তার জন্য সেই ক্রিকেটারদের সর্বোচ্চ দর মেটানোর শর্ত পূরণ করতে হয় ফ্র্যাঞ্চাইজিকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy