Mark sheet of Indian players after New Zealand one day series dgtl
sports
নিউজিল্যান্ড সফরে কোহালি, ধোনি, শামিরা কত পেলেন? দেখে নিন ভারতীয় দলের মার্কশিট
অস্ট্রেলিয়ার পর নিউজিল্যান্ড। বিদেশের মাটিতে জোড়া সাফল্য। বিশ্বকাপের আগে বাড়তি অক্সিজেন দিল দলকে। অস্ট্রেলিয়ার মতো নিউজিল্যান্ড সফরের রয়েছে বেশ কিছু ইতিবাচক দিক।
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১২:৩০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৫
অস্ট্রেলিয়ার পর নিউজিল্যান্ড। বিদেশের মাটিতে জোড়া সাফল্য। বিশ্বকাপের আগে বাড়তি অক্সিজেন দিল দলকে। অস্ট্রেলিয়ার মতো নিউজিল্যান্ড সফরের রয়েছে বেশ কিছু ইতিবাচক দিক। দেখে নেওয়া যাক, নিউজিল্যান্ড সফরের বিচারে কোন ক্রিকেটার কত পেলেন। দশের মধ্যে কত পেলেন তাঁরা? দেখে নিন আমাদের তৈরি করা মার্কশিট।
০২১৫
রোহিত শর্মা: বিরাট কোহালির পর দলের প্রধান ব্যাটসম্যান। কিন্তু, ধারাবাহিকতার বড্ড অভাব। শেষ ম্যাচে অধিনায়ক হিসেবে নজর কাড়লেও ব্যাটসম্যান হিসেব ব্যর্থ। ধারাবাহিকতার অভাবই রোহিতের রেটিং কমার মূল কারণ। দশে ছয়ের বেশি তাঁকে দেওয়া যাচ্ছে না।
০৩১৫
শিখর ধওয়ন: ধারাবাহিকতার বড্ড অভাব। দলের অন্যতম প্রধান ওপেনার। কিন্তু, ধারাবাহিকতার অভাবের জন্য সাড়ে পাঁচের বেশি দেওয়া যাচ্ছে না।
০৪১৫
বিরাট কোহালি: নিউজিল্যান্ড সফরে শেষ দু’টি ম্যাচ না খেললেও রান মেশিনের কাছ থেকে আরও বড় ইনিংস আশা করেছিলেন সমর্থকরা। এটাই ছিল বিশ্বকাপের আগে শেষ প্রস্তুতি। বিশ্বের এক নম্বর ব্যাটসম্যানটিকে দশে আট দেওয়াই যায়।
০৫১৫
অম্বাতি রায়ুডু: মোটামুটি রান পেলেও চাপের মুখে তিনি কতটা সফল হবেন, তা নিয়ে সন্দেহ ছিল অনেকের। চতুর্থ ম্যাচে ব্যর্থতা তাঁর দলে থাকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছিল। শেষ একদিনের ম্যাচে সব জবাব দিলেন। আপাতত অনেক চিন্তার অবসান হতে পারে। তাও রায়ুডুকে এখনই দশে ছয়ের বেশি দেওয়া যায় না।
০৬১৫
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি: তিনি দলের সব থেকে সিনিয়র ক্রিকেটার। বিশ্বকাপে তাঁর পরামর্শ দলের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফর্মে থাকা ব্যাটসম্যান ধোনিকে কোথায় যেন কম দেখা গেল। সে জন্যই ছয়ের বেশি তিনি পেতে পারেন না।
০৭১৫
কেদার যাদব: বল-ব্যাটের পাশাপাশি ফিল্ডিংয়েও দক্ষতা দেখিয়েছেন। তবে বিশ্বকাপে প্রথম একাদশে থাকতে হলে আরও সফল হতে হবে। কেদারকে দশে সাড়ে পাঁচের বেশি দেওয়া চলে না।
০৮১৫
দীনেশ কার্তিক: বিশ্বকাপের দলে ঠাঁই পেতে গেলে আরও ধারাবাহিক হতে হবে কার্তিককে। তাঁকে আমরা দিলাম দশে পাঁচ।
০৯১৫
হার্দিক পাণ্ড্য: একদিনের দলে তিনি ক্রমেই অপরিহার্য হয়ে উঠছেন। শাস্তি থেকে ফিরেই নিজের গুরুত্ব বুঝিয়ে দিয়েছেন। পঞ্চম একদিনের ম্যাচে যে ভাবে বল-ব্যাট করলেন, তাতে বিশ্বকাপে টিকিট পাকা বলাই চলে। দশে সাড়ে ছয় হার্দিকের জন্য থাকল।
১০১৫
শুভমন গিল: শেষ দু’টি ম্যাচ খেললেও দাগ কাটতে পারেননি এই তরুণ। তাঁকে এই মুহূর্তে দশে তিনের বেশি দেওয়া যায় না।
১১১৫
ভুবনেশ্বর কুমার: বুমরা না থাকায় দলের এক নম্বর পেসার। তাঁর উপর অনেক ভরসা। কিন্তু, আদর্শ পরিবেশ পেলেও কোথায় যেন ছন্নছাড়া মনে হল। আরও অনেক কিছু আশা ছিল দলের। পারফরম্যান্সের বিচারে ছয়ের বেশি তিনি পেতে পারেন না।
১২১৫
যুজবেন্দ্র চহাল: দলের স্পিন আক্রমণকে নতুন মাত্রা দিয়েছেন। বিদেশের পিচেও ভারতীয় স্পিনাররা ভেল্কি দেখাতে পারেন, সেটা প্রমাণ করেছেন চহাল। লেগ স্পিনারটির জন্য বরাদ্দ থাকল সাড়ে সাত।
১৩১৫
কুলদীপ যাদব: ভারতীয় স্পিনের আর কাণ্ডারি। কুল-চা জুটিতে ভর করে বিশ্বজয়ের স্বপ্ন দেখছেন কোহালিরা। বাঁহাতি স্পিনারটি সাড়ে সাত দেওয়াই যেতে পারে।
১৪১৫
মহম্মদ শামি: অস্ট্রেলিয়ার পর নিউজিল্যান্ড সফর। যেন নতুন করে আবিষ্কার করল শামিকে। নিসন্দেহ ভারতীয় দলের কাছে বিস্ময় তৈরি করেছেন শামি। নয় পেয়ে নিউজিল্যান্ড সফরে তিনিই থাকছেন এক নম্বরে।
১৫১৫
খলিল আহমেদ: একেবারেই দাগ কাটতে পারেননি এই বাঁহাতি পেসার। তাঁকেও দশে তিনের বেশি দেওয়া যায় না।
বিজয় শঙ্কর: শেষ ম্যাচে নিজেকে প্রমাণ করেছেন। তবে দলের নিয়মিত সদস্য হতে হলে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। তিনি পাচ্ছেন ৫.৫।