নেপালকে ৪-১ গোলে হারানোর দিনই সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভাইচুংয়ের রেকর্ড ভেঙে দিলেন লালিয়ানজুয়ালা। ৮১ মিনিটে গোল করে ভারতের হয়ে ৩-১ করার সঙ্গে সঙ্গেই দেশের জার্সিতে সব থেকে কম বয়সী গোলদাতা হিসেবে রেকর্ড করে ফেললেন ছাংতে লালিয়ানজুয়ালা। নিজের নামের পাশে লিখে নিলেন জোড়া গোলও। ৮১ ও ৯০ মিনিটে গোল করেন তিনি।
শুরুটা করেছিল নেপালই। গোল তুলে নিয়েছিল ম্যাচ শুরুর তিন মিনিটের মধ্যে। কিন্তু ম্যাচের শেষটা লেখা রইল ভারতের নামেই। চোটের জন্যে প্রথম ম্যাচের জোড়া গোলের নায়ক রবিন সিংহকে বেঞ্চে রেখেই শুরু করেছিলেন কনস্টানটাইন। তাঁর অনুপস্থিতি অবশ্য বুঝতে দিলেন না বর্জেস, সুনীলরা। সেমিফাইনালে পৌঁছে যাওয়ায় দলে বেশ কিছু পরিবর্তনও করলেন কোচ। বাকিদের দেখে নেওয়ার জন্য। অর্ণব মণ্ডল, গোলকিপার গুরপ্রিত সিংহ, প্রণয় হালদার ও জেজেকে বেঞ্চে বসিয়ে সুব্রত পাল, আইবর, বিকাশ জাইরু ও হোলিচরণ নার্জারিকে এদিন প্রথম দলে রেখেছিলেন কোচ।
তিন মিনিটে বিমল মাগারের গোলে পিছিয়ে পরার পর খেলায় ফিরতে বেশি সময় নেয়নি ভারতীয় ফুটবল দল। আট মিনিটেই সুযোগ চলে এসেছিল। সঞ্জু প্রধান, ইউজিন লিংদো, সুনীল ছেত্রীদের পর পর গোলের সুযোগ নষ্টের পর ২৬ মিনিটে ভারতকে সমতায় ফেরান রোলিন বর্জেস।বাঁ দিক থেকে নারায়ন দাসের ফ্রি কিক বক্সের মধ্যে নামিয়ে দেন প্রীতম কোটাল। নেপাল ডিফেন্সের জটলার মধ্যে থেকেই বর্জেসের শট চলে যায় গোলে।
প্রথমার্ধে সমতায় ফেরার পর দ্বিতীয়ার্ধ পুরোটাই চলে যায় ভারতের দখলে। ৬৮ মিনিটে নার্জারির ক্রস থেকে সুনীল ছেত্রীর ডান পায়ের শট সোজা চলে যায় গোলে। ২-১ গোলে এগিয়ে যায় ভারত। এর পরই সুনীলকে তুলে জেজেকে নামান কনস্টানটাইন। অনেক পরিবর্তন করেও সফল কনস্টানটাইন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy