ঘোষণা হল আজ। কিন্তু, ধর্মশালার পরিবর্তে ইডেনের নাম ঠিক হয়েছিল অন্তত সাত দিন আগেই। সরকারি ভাবে তাতে সিলমোহর পড়ে গতকাল গভীর রাতে।
হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থতি নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করে চিঠি দেওয়ার পরই সক্রিয় হয় কেন্দ্র। চিঠিতে জানানো হয় এই ম্যাচের নিরাপত্তার দায়িত্ব তারা নিতে অক্ষম। শুরু হয় জলঘোলা। বিসিসিআই সচিব অনুরাগ ঠাকুর নিজের ঘরের মাঠে শেষ পর্যন্ত ম্যাচ করানোর চেষ্টা চালিয়ে গেলেও, বীরভদ্রের চিঠি আসার পরেই বিকল্প শহরের খোঁজে তৎপর হয়ে ওঠেন অরুণ জেটলিরা। নাম ওঠে ইডেন ও বরবটীর।
ম্যাচ নিয়ে রাজ্যসভায় এক তৃণমূল সাংসদের সঙ্গে কথা বলেন জেটলি। তাঁকে কেন্দ্রীয় অথর্মন্ত্রী জানান, যে প্রাথমিকভাবে কলকাতা এবং ভুবনেশ্বরের কথা ভাবা হয়েছে ভেনু হিসাবে। এরপর রাজ্যসভার সেই নেতা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলেন। তৎক্ষনাৎ মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধান্ত নেন ইডেন-এ ম্যাচটি করার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই সিদ্ধান্ত জেটলিকে জানিয়েও দেওয়া হয়। এরপরই কেন্দ্র ভারত-পাক ম্যাচটি ইডেনে করার সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্র।