প্রতিবেদন: সুদীপ্তা, সম্পাদনা: সৈকত
১৫ বছর বয়সে বাঁশি তুলে নিয়েছিলেন ঠোঁটে। বাবার হাত ধরে কলকাতার রাস্তায় নেমেছিলেন। এখন সত্তর বছর বয়স। ছাড়েননি বাঁশিকে, এখনও তিলোত্তমার পথে পথেই দিন কাটে মকবুল আলমের। রোজ সকাল ৬টা নাগাদ ঘর থেকে বেরোন। তার পর বাঁশি বিক্রির উদ্দেশে এ দিক সে দিক। কেউ কেনেন, কেউ বা মকবুলের মিঠে সুরে আপ্লুত হয়ে এমনিই হাতে গুঁজে দেন কিছু টাকা। আর কী-ই বা করবেন? বাঁশি ছাড়া আর কিছু তো শেখেননি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তাই এই বাঁশিকে দোসর করেই দিন কেটে যাক— এটুকুই মকবুলের ইচ্ছে। বাঁশির সুর যে দিন মিলিয়ে যাবে, প্রাণের শহর কলকাতা মনে রাখবে তো মকবুলকে?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy