সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, দূষণ নিয়ন্ত্রন পর্ষদের প্রচার, পুলিশি নজরদারি— সবই রয়েছে। তা সত্ত্বেও ঠেকানো যাচ্ছে না নিষিদ্ধ বাজি বিক্রি। কালীপুজোর আগের দিন চম্পাহাটির বাজি বাজারে ধরা পড়ল সেই ছবি। দূর দূর থেকে নিষিদ্ধ শব্দবাজি কিনতে আসছেন মানুষ। দেদার বিক্রি হচ্ছে চকলেট বোমও।
হারালে সারা বছরই বাজি তৈরি ও বিক্রি হয়। শ’দুয়েক স্থায়ী বাজির দোকানও রয়েছে। এর পাশাপশি, কালীপুজোর আগে প্রচুর ছোট-বড় অস্থায়ী দোকান বসে যায় ওই এলাকায়। আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন আসেন বাজি কিনতে। এ বারে বিশাল সবুজ বাজির মেলার আয়োজন করা হয়েছে হারালে। স্থায়ী দোকানের ব্যবসায়ীদের দাবি, সরকারি নির্দেশ মেনে শুধু সবুজ বাজিই বিক্রি করছেন তাঁরা। তবে, কালীপুজো উপলক্ষে রাস্তার ধারে বসা দোকানগুলিতে অবশ্য সবুজ বাজির বালাই নেই। সেখানে বিক্রি হচ্ছে সাধারণ আতশবাজিই। সবুজ বাজির দাম বেশি হওয়ায় সাধারণ আতশবাজিই বেশি কিনছেন ক্রেতারা। আতশবাজির আড়ালে দেদার বিকোচ্ছে শব্দবাজিও। কয়েকটি স্থায়ী দোকানেও শব্দবাজি মিলছে। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। বারুইপুরের এসডিপিও অতীশ বিশ্বাস বলেছেন, “নিষিদ্ধ বাজির বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। চম্পাহাটি থেকে গত কয়েক দিনে কয়েকশো কেজি বাজি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। নাকা তল্লাশিও চলছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy