জানা যায়, একান্ন সতীপীঠের একটি রয়েছে হুগলির খানাকুলে। দেবী রত্নাবলী ‘কুমারী’ ও ভৈরব ‘ ঘণ্টেশ্বর’ হিসাবে পূজিত হন। সতীর দক্ষিণ স্কন্ধ রত্নাবলী নদীর পাড়ে পড়েছিল। কথিত, সাধক কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ এখানে তন্ত্রসাধনা করতেন । ঘণ্টেশরের কাছে অনেক মানুষ আসেন টিউমার সারানোর মানত করতে। বেলপাতার বদলে নারকেল উপচার দিয়ে মানত করা হয়। কার্তিক মাসের অমাবস্যায় কালীপুজোর দিন ছাড়াও বছরে দু'বার বড় উৎসব হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy