প্রতিবেদন: সৌরভ ও রিঙ্কি, সম্পাদনা: বিজন
গান্ধীমূর্তির পাদদেশে এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীদের অবস্থানের ১০০০তম দিনে মুণ্ডিত মস্তকে প্রতিবাদ! টেলিভিশনের পর্দায় রাসমণি পাত্র, পলাশ মণ্ডলদের ন্যাড়া মাথা দেখে ব্যক্তিগত তাগিদ থেকেই অবস্থান মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। যা নিয়ে সিপিএম নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের প্রশ্ন, “ন্যাড়া হওয়ার পর সরকারে বিবেক জাগল, এদের বিবেক আদৌ আছে?” আরও এক ধাপ এগিয়ে তিনি আরও বলেন, “২০১৬ সালের গোটা প্যানেল কেন বাতিল করছে না সরকার? টাকার বিনিময়ে পাওয়া সব চাকরি বাতিল করে দিলেই শূন্যপদ তৈরি হবে।” তাঁর বক্তব্য, নতুন পদ তৈরি করার জন্যও একটা নিয়ম রয়েছে। এ বিষয়ে আইনজীবী তথা তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে প্রতিক্রিয়া চাওয়া হলে তিনি বলেন, “বিচারাধীন মামলায় আমি কোনও মন্তব্য করব না। ৯ জানুয়ারি শুনানি হবে। আমি নিজে মামলা লড়ছি, তাই এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করব না।” যদিও চাকরিপ্রার্থীদের বক্তব্য, তাঁরা চান না ২০১৬ সালের গোটা প্যানেল বাতিল হোক। যোগ্যদের প্রতি বঞ্চনা নয়, যারা দুর্নীতি করেছেন, স্রেফ তাঁদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া হোক, দাবি আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থী অভিষেক সেনের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy