মাকে হারিয়ে যখন শোকস্তব্ধ ছেলে, তখন সাহায্য করতে এগিয়ে এলেন না কেউই। পরিবার-পরিজন তো বটেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও এলেন না এগিয়ে। মৃত্যুর পরও ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়ে রইল দেহ। শববাহী গাড়ির ভাড়াও বেশি। তাঁদের দেওয়ার সাধ্য নেই। অগত্যা ছেলে এবং স্বামী মহিলার দেহ কাঁধে করে রওনা দেয় জলপাইগুড়ি থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরের ক্রান্তির উদ্দেশে। দেহ কাঁধে নিয়ে হেঁটে যেতে দেখে মোবাইলে ভিডিয়ো করলেন অনেকেই। কিন্তু এগিয়ে এলেন না কেউই। তবে এই ঘটনার কথা জানতে পেরে একটি অসরকারি সংস্থা এগিয়ে আসে। তারা শববাহী গাড়ি ভাড়া করে দেহ বাড়িতে পৌঁছে দেয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy