রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ হওয়া নিয়ে এই প্রথম জনসমক্ষে সরব হলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে প্রশ্ন তুললেন, ‘‘মোদী পদবীর লোকেরা চোর বলে যদি সাংসদের সাংসদ পদ খারিজ হয়, তাহলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী একুশ সালের নির্বাচনে এসে মহিলাদের যে অপমান করেছেন, যেভাবে ব্যঙ্গাত্মকভাবে আক্রমণ করেছেন, সেই প্রধানমন্ত্রীর পদ খারিজ হবে না কেন?’’ তাঁর দাবি, ‘দিদি, ও দিদি’ বক্তব্যে শুধু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই নন, রাজ্যের মহিলাদেরও অপমান করা হয়েছে। তাই রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ হলে নরেন্দ্র মোদীরও তাই হওয়া উচিত বলে মন্তব্য অভিষেকের। আরও একধাপ এগিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে রাখলেন তিনি। সুরাট কোর্টের রায়কে হাতিয়ার করেই বীরবাহা হাঁসদা, দেবনাথ হাঁসদাকে নিয়ে করা শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্যের বিরুদ্ধে হলফনামা দেবে তৃণমূল, শহিদ মিনারের সভা থেকে বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়কে নির্দেশ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy