Advertisement
E-Paper

এক ঘণ্টা অন্তর ট্রেন হওয়ায় সমস্যায় শিক্ষকেরা

বিকেল ৫টার পরে ট্রেন আসে প্রায় এক ঘণ্টা অন্তর। ফলে স্কুল ছুটির পরে বাড়ি ফেরার জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয় শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং পড়ুয়াদের।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০১:০৪

বিকেল ৫টার পরে ট্রেন আসে প্রায় এক ঘণ্টা অন্তর। ফলে স্কুল ছুটির পরে বাড়ি ফেরার জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয় শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং পড়ুয়াদের। সমস্যার কথা রেল কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানানো হয়েছে। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। বিকেলের দিকে মছলন্দপুর স্টেশনে ঘন ঘন ট্রেনের দাবিতে শিক্ষক-শিক্ষিকারা রেল কর্তৃপক্ষকে স্মারকলিপিও দিয়েছেন।

বনগাঁ-শিয়ালদহ শাখার গুরুত্বপূর্ণ রেল স্টেশন মছলন্দপুর। কিন্তু বিকেলে শিয়ালদহের দিকে যাওয়ার পরবর্তী ট্রেন প্রায় এক ঘন্টা পর। স্কুল ছুটির পরে শিক্ষক-শিক্ষিকা, পড়ুয়ারা যখন স্টেশনে পৌঁছন, ততক্ষণে প্রায় সওয়া ৫টা বেজে যায়। ৫টা ৫ নাগাদ শিয়ালদহের দিকে যাওয়ার ট্রেন বেরিয়ে যায়। ফলে স্টেশনে তাঁদের দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়। পরের ট্রেন ৫টা ৫৩ মিনিটে। দমদম থেকে আসা এক শিক্ষিকার কথায়, ‘‘৫টায় স্কুল ছুটি হয়। তারপর স্টেশনে আসতে ১০-১৫ মিনিট লাগে। ততক্ষণে ট্রেন চলে যায়। তারপর দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। বাড়ি ফিরতে এত দেরি হয়ে যায় যে অন্য কোনও কাজ করা যায় না।’’

শুধু শিক্ষক-শিক্ষিকা, পড়ুয়ারই নন, বহু মানুষও নানা প্রয়োজনে দূর দূরান্ত থেকে এখানে আসেন। তাঁরাও দীর্ঘক্ষণ স্টেশনে অপেক্ষা করায় বিরক্ত হন। সমস্যার সমাধান চেয়ে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকবার রেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দেখা করেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। কিন্তু সমস্যা মেটেনি। মছলন্দপুর এলাকার মানুষের বারাসত ও কলকাতার দিকে যাওয়ার প্রধান মাধ্যম রেল। ফলে চিকিৎসা বা অন্য প্রয়োজনে বিকেলের দিকে যাতায়াতের ক্ষেত্রে দুর্ভোগে পড়তে হয়। স্থানীয় সংহতি রেল যাত্রী সমিতির সম্পাদক অরুণচন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ‘‘ওই সমস্যা সমাধানে রেল কর্তাদের সঙ্গে আমরা দেখা করেছি। প্রতিশ্রুতি ছাড়া কিছুই মেলেনি।’’

রেলের এক আধিকারিক জানান, ‘‘যখন ট্রেনের নতুন টাইম টেবিল তৈরি হবে তখন মছলন্দপুরের বিষয়টি অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হবে।’’

স্কুলে ফুলের বাগান। সম্প্রতি বাগদার গোয়ালবাগী খগেন্দ্রনাথ বিদ্যানিকেতন স্কুলে ফুলের বাগানের উদ্বোধন হয়েছে। একই সঙ্গে উন্মোচন করা হয়েছে দেয়ালিকা। স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা খগেন্দ্রনাথ চাকলাদারের আবক্ষ মূর্তি। প্রকাশিত হয়েছে স্কুলের দেওয়াল পত্রিকা। ছিল চিত্র প্রদর্শনী।

Train Latecoming
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy