Advertisement
E-Paper

ওয়ার্ড সংরক্ষণে নিয়ম মানা হয়নি, দাবি সিপিএমের

শহরের পুনর্বিন্যাস এবং ওয়ার্ড সংরক্ষণের পদ্ধতিতে যথাযথ নিয়ম মানা হয় নিএমনই অভিযোগ তুলল সিপিএম। বৃহস্পতিবার সিপিএমের কালনা শহর লোকাল কমিটি এ নিয়ে জেলাশাসকের কাছে অভিযোগ জানায়। তাদের দাবি, প্রকাশিত তালিকায় যে ত্রুটি রয়েছে তা মেনে নিয়েছে প্রশাসনও। প্রশাসনের তরফে ত্রুটিমুক্ত তালিকা প্রকাশের আশ্বাসও মিলেছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০২:৫৯

শহরের পুনর্বিন্যাস এবং ওয়ার্ড সংরক্ষণের পদ্ধতিতে যথাযথ নিয়ম মানা হয় নিএমনই অভিযোগ তুলল সিপিএম। বৃহস্পতিবার সিপিএমের কালনা শহর লোকাল কমিটি এ নিয়ে জেলাশাসকের কাছে অভিযোগ জানায়। তাদের দাবি, প্রকাশিত তালিকায় যে ত্রুটি রয়েছে তা মেনে নিয়েছে প্রশাসনও। প্রশাসনের তরফে ত্রুটিমুক্ত তালিকা প্রকাশের আশ্বাসও মিলেছে।

এ বছরই কালনা, মেমারি, দাঁইহাট এবং কাটোয়া পুরসভায় নির্বাচন হওয়ার কথা। নিয়ম অনুযায়ী পুরসভার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগেই প্রশাসন এলাকার পুনর্বিন্যাস ও ওয়ার্ড সংরক্ষণের তালিকা প্রকাশ করে। চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি জেলা প্রশাসন এই তালিকা প্রকাশ করে। খসনা তালিকা জেলাশাসকের দফতরে ও সংশ্লিষ্ট মহকুমাশাসকের কার্যালয়গুলিতেও টাঙিয়ে দেওয়া হয়। তালিকায় দেখা যায়, কাউন্সিলরদের মধ্যে ৬ জন তাঁদের ওয়ার্ডে দাঁড়াতে পারবেন না। এদের মধ্যে চার জনই সিপিএমের। এরপরে ১০ ফেব্রুয়ারি সিপিএমের কালনা শহর লোকাল কমিটির তরফে জেলাশাসকের কাছে অভিযোগ করা হয়, আসন সংরক্ষণের বিষয়টি নিয়ম মেনে করা হয়নি। পুনরায় তালিকা প্রকাশের দাবিও করা হয়। অভিযোগের সঙ্গে জমা দেওয়া নথিতে সিপিএমের তরফে ২০১১ সালের জণগণনা অনুযায়ী কোন ওয়ার্ডের লোকসংখ্যা কত, কতজন মহিলা রয়েছে, কতজন তফসিলি জাতি, উপজাতির মানুষ রয়েছেন সেই তথ্য দেওয়া হয়। জেলা সম্পাদক অমল হালদার জানান, প্রশাসনের কাছে খসড়া তালিকার কিছু ত্রুটি তুলে ধরা হয়েছে। দলের কালনা জোনাল কমিটির সদস্য স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়ও বলেন, “তালিকা তৈরির ব্যাপারে বেশ কিছু ওয়ার্ডে যে ঠিকঠাক নিয়ম মানা হয় নি, তা প্রশাসনের কাছে আমরা তুলে ধরেছি।” তালিকা প্রকাশের পরে ক্ষোভপ্রকাশ করেছিল তৃণমূলও। দলের একাংশের দাবি, নেতারা সরাসরি লিখিত অভিযোগ না করলেও প্রশাসনের আধিকারিকদের কাছে পছন্দ-অপছন্দের কথা জানিয়ে দিয়েছিলেন।

বিষয়টি নিয়ে কালনার মহকুমাশাসক সব্যসাচী ঘোষ বলেন, “নিয়ম অনুযায়ী অভিযোগ জানালে ৭ দিনের মধ্যে অভিযোগকারীকে শুনানিতে ডেকে তার কথা শোনে জেলা প্রশাসন। এখানেও বিষয়টি জেলা প্রশাসনই দেখছে।” জেলার এক আধিকারিকের কথায়, চার পুরসভার খসড়া তালিকা খতিয়ে দেখছে নির্বাচন কমিশনও। ফের তালিকা প্রকাশের সম্ভবনা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।

রাজমিস্ত্রি খুনে ধৃত। রাজমিস্ত্রি খুনের ঘটনায় এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল পুলিশ। কাঁকসার আড়রা গ্রামের আনসারি পাড়ায় বুধবার সকালে শেখ সেন্টু নামে এক রাজমিস্ত্রির ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয়। তিনি যে বাড়িতে থাকতেন সেটির মালিক বিকাশ গড়াইকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশের দাবি, তদন্তে জানা গিয়েছে, বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জেরে এই ঘটনা। বৃহস্পতিবার ধৃতকে দুর্গাপুর আদালতে তোলা হলে ৭ দিন পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।

wards kalna
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy