Advertisement
১১ মে ২০২৪

বাসিন্দাদের চাহিদা মিটিয়ে আঁধার কাটল ডুমুরজলায়

আলো বসল হাওড়া ডুমুরজলার রাস্তায়। সৌজন্যে হাওড়া উন্নয়ন সংস্থা (এইচআইটি)। এইচআইটি সূত্রের খবর, এখন যেখানে বিদ্যাসাগর সেতু রয়েছে, আশির দশকে সেখানেই ছিল বসতি।

রাস্তায় বসেছে বাতিস্তম্ভ।  ছবি: দীপঙ্কর মজুমদার।

রাস্তায় বসেছে বাতিস্তম্ভ। ছবি: দীপঙ্কর মজুমদার।

সুপ্রিয় তরফদার
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ মে ২০১৪ ০২:৫৯
Share: Save:

আলো বসল হাওড়া ডুমুরজলার রাস্তায়। সৌজন্যে হাওড়া উন্নয়ন সংস্থা (এইচআইটি)।

এইচআইটি সূত্রের খবর, এখন যেখানে বিদ্যাসাগর সেতু রয়েছে, আশির দশকে সেখানেই ছিল বসতি। সেতু তৈরির সময়ে প্রায় ১৫০০ পরিবারকে ডুমুরজলার ইছাপুর রোডে হুগলি রিভার ব্রিজ কমিশনার্স-এর (এইচআরবিসি) হাউজিং কমপ্লেক্সে পুনর্বাসন দেওয়া হয়। এই আবাসনের বাসিন্দারা জানান, ৮০-র দশক থেকেই ডুমুরজলার এই আবাসন সংলগ্ন কয়েকশো মিটার রাস্তায় আলো নেই। প্রশাসন থেকে জনপ্রতিনিধি সকলের কাছে দরবার করেও সাড়া মিলছিল না বলে অভিযোগ। অবশেষে এপ্রিল থেকে এই রাস্তায় বাতিস্তম্ভ বসানোর কাজ শুরু হয়। এখন তা শেষ পর্যায়ে।

স্থানীয় সূত্রে খবর, ডুমুরজলার এই হাউজিং কমপ্লেক্সের রাস্তায় রাতে গাড়ির বা দোকানের আলোই ছিল একমাত্র ভরসা। এ নিয়ে বহু বার পুরসভায় অভিযোগ জানানো হয়েছিল বলে জানান বাসিন্দারা। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি। প্রতি বার নির্বাচনের সময়ে এটিই ছিল অন্যতম প্রতিশ্রুতি। স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, ডুমুরজলা থেকে খানিক দূরে রাজ্যের বর্তমান সদর দফতর ‘নবান্ন’য় হওয়ার পরে আশা জেগেছিল। তার পরেও প্রায় এক বছর কেটে গিয়েছে। অবশেষে কাজ শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, শিবপুরের বিধায়ক জটু লাহিড়ি ও মধ্য হাওড়ার বিধায়ক তথা মন্ত্রী অরূপ রায়ের উদ্যোগে এই কাজ। লোকসভা নির্বাচনের আগেই ঠিক হয় এইচআইটিকে দিয়ে কাজ করানো হবে। এইচআইটি সূত্রের খবর, ৯০টি বাতিস্তম্ভ লাগানো হচ্ছে। খরচ হয়েছে প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা।

মধ্য হাওড়ার বিধায়ক তথা মন্ত্রী অরূপ রায় জানান, মানুষের এই অসুবিধার কথা আমরা জানতাম। কেন এত দিন কাজ হয়নি? তিনি বলেন, “আগের পুর-বোর্ড বা সরকার এর জবাব দিতে পারবেন।” এইচআইটি-র চেয়ারম্যান তৃণমূলের শীতল সর্দার বলেন, ‘‘কাজটি শেষ হলে এলাকার বাসিন্দারা উপকৃত হবেন।”

প্রৌঢ়ের দেহ

বাঁশবাগান থেকে এক প্রৌঢ়ের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে শুক্রবার ভোরে উত্তেজনা ছড়ায় ভাঙড়ের বানগোদা গ্রামে। নিহতের নাম কানাই মণ্ডল (৫২)। বাড়ি ওই গ্রামেই। তিনি তৃণমূলের বুথ সভাপতি গোপাল মণ্ডলের দাদা। পুরনো বিবাদের জেরে তাঁকে কুপিয়ে খুন করা হয় বলে পুলিশের অনুমান। পুলিশ গিয়ে দেহটি উদ্দার করে। রাত পর্যন্ত থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

supriyo tarafdar kolkata dumurjal
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE