প্রতি বছরই জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে প্রকৃতি সংসদের পক্ষ থেকে সাঁতরাগাছি ঝিলে পাখিসুমারির ব্যবস্থা করা হয়। ফাইল ছবি।
গত বছরের শীতে সাঁতরাগাছি ঝিলে যত সংখ্যক পরিযায়ী পাখি এসেছিল, এ বারেও মোটামুটি তত পাখিই এসেছে। ২০১৮ সালে খুব কম সংখ্যক পরিযায়ী পাখি আসার যে ঘটনা ঘটেছিল, তার থেকে এখন পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। তাই পাখির সংখ্যাও কমে যাচ্ছে না আর। শনিবার সাঁতরাগাছি ঝিলে পাখিসুমারির পরে এ কথাই জানিয়েছেন প্রকৃতি সংসদের সম্পাদক সৌম্য রায়। তিনি বলেন, ‘‘পাখিসুমারির পরে দেখা যাচ্ছে, এখনও পর্যন্ত মোট ৫৭০৩টি পরিযায়ী পাখি এসেছে। যার মধ্যে লেসার হুইসলিং পাখির সংখ্যাই ৫৬১৫। ২০১৮ সালে মাত্র ৭০০টি পাখি এসেছিল। এ বারের সংখ্যাটা যথেষ্ট আশাপ্রদ।’’
প্রতি বছরই জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে প্রকৃতি সংসদের পক্ষ থেকে সাঁতরাগাছি ঝিলে পাখিসুমারির ব্যবস্থা করা হয়। এ দিনও রুদ্রপ্রসাদ দাসের নেতৃত্বে ‘এশিয়ান ওয়াটারওয়েজ় সেন্সাস’-এর প্রতিনিধিরা সকাল ১০টা ৪০ মিনিট নাগাদ পাখিসুমারি শুরু করেন। শেষ করেন বেলা সাড়ে ১২টায়। প্রকৃতি সংসদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গত বছরের মতো প্রায় একই সংখ্যক পরিযায়ী পাখি এসেছে এ বারেও। তবে, অধিকাংশই লেসার হুইসলিংয়ের মতো ভারতীয় পাখি। বিদেশি পাখির সংখ্যা গত পাঁচ বছর ধরে অনেকটা কমে এসেছে। এ বারেও একই অবস্থা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy