আশ্বাস ছিল। কিন্তু কাজ হল কই!
উৎসবের মরসুমে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে গ্রামীণ হাওড়ার পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে অনেকগুলি বিধি নিষেধ জারি করেছিল পুলিশ-প্রশাসন। যার মধ্যে ছিল নৌকাবিহার, প্রকাশ্যে মদ খাওয়া, ও ডিজে বাজানো বন্ধ করা। কিন্তু বড়দিনের ঠিক আগের দিন সবগুলিই চলল অবাধে। পুলিশের নজরদারি চোখে পড়ল না বললেই চলে।
চলতি বছরে বড়দিনের ঠিক আগের দিনটা রবিবার হওয়ায় সকাল থেকেই গড়চুমুক, ফুলেশ্বর, মহিষরেখা, কোলাঘাট এলাকায় অনেকেই দল বেঁধে চড়ুইভাতি করতে চলে এসেছিলেন। বেশিরভাগ জায়গাতেই তিল ধারণের জায়গা ছিল না বললেই চলে। ২০০৯ সালে কোলাঘাটে রূপনারায়ণ নদের ধারে চড়ুইভাতির সময়ে নৌকাবিহার করতে গিয়ে শিশু-সহ কয়েকজনের সলিল-সমাধি ঘটেছিল। সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে তার জন্যই এ বার উৎসবের মরসুম শুরুর আগেই নিষেধ জারি করা হয়েছিল।