কে যাবে কোনদিকে! বুধবার সিংহের ভেড়ির কাছে দেখা গেল এই ছবি।
কেন দুর্ঘটনা
• জেলা থেকে দিনের বেলা কলকাতায় ট্রাক ঢোকা নিষেধ। কিন্তু ভিন রাজ্যের বহু ট্রাক ডানকুনি টোলপ্লাজার আগে থেকেই এক্সপ্রেসওয়ের দু’ধারে পুলিশের নজর এড়িয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। এইসব দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের কারণেই বহু সময় অঘটন ঘটে।
• দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পিছনে রাতের বেলায় আলো পর্যন্ত জ্বালিয়ে রাখা হয় না। তার ফলে এক্সপ্রেসওয়েতে দ্রুতগতিতে চলা গাড়ির চালকের দূর থেকে নজর এড়িয়ে যায় দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ি। এ সব কারণেই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।
• পেট্রল পাম্পে তেল নেওয়ার জন্য প্রায়ই ট্রাক ও অন্যান্য গাড়ি বিপরীত লেন দিয়ে গাড়ি চালায়। এর ফলে দুর্ঘটনা ঘটে।
লেন ভেঙে এমন বিপজ্জনক ভাবেই বিপরীত লেনে ঢুকে পড়ে গাড়ি। উলুবেড়িয়ার নিমদিঘির কাছে।
দুর্ঘটনা রোধে ব্যবস্থা
• হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশের দাবি, রাস্তার ধারে যে সব ট্রাক দাঁড়িয়ে থাকে তাদের জরিমানা করা হয়। লেন ভাঙা ট্রাকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
• রানিহাটিতে স্বয়ংক্রিয় সিগন্যালিং ব্যবস্থা চালু হয়েছে। পাঁচলা, নিমদিঘি, বাগনানেও স্বয়ংক্রিয় সিগন্যাল চালু করা হবে।
• বিভিন্ন মোড়ে বসানো হবে সিসি টিভি।
জালান কমপ্লেক্সের কাছে পণ্যবোঝাই ট্রাকের এমন বেপরোয়া চলাচল প্রতিদিনই চোখে পড়বে।
দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে: ২০১১ থেকে ২০১৬-র ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হুগলি জেলার অংশে এই স়ড়কে দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন ১৬ জন।
মুম্বই রোড: গত ছয় মাসে বালির পাকুড়িয়া থেকে কোলাঘাট পর্যন্ত মুম্বই রোডে দুর্ঘটনা ঘটেছে ১৩২টি। তার মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৬২ জনের।
ছবি: দীপঙ্কর দে ও সুব্রত জানা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy