প্রশাসনের নজরদারি এড়িয়ে চুপিসাড়ে নাবালিকার বিয়ে চলছেই। শুধু তা-ই নয় অপরিণত অবস্থায় মা'ও হচ্ছে নাবালিকারা। যার ফলস্বরূপ অপুষ্ট শিশুর জন্ম, বিবাহ বিচ্ছেদ কিংবা বধু নির্যাতনের মত বিষয়গুলি সামনে আসছে। চলতি কথায় ‘লাল বাচ্চা’ বা অপুষ্ট শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক ভাবে কমলেও জেলার বিভিন্ন ব্লকে এখনও রয়েছে এই ধরনের শিশু। এমন অসুখে বয়সের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ওজন ও উচ্চতা বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
জেলায় এই ধরনের শিশুর সংখ্যা প্রায় সাড়ে চারশো। আইসিডিএস কর্মী থেকে আধিকারিক সকলের মতেই এই ধরনের অধিকাংশ শিশুদের মা নাবালিকা বিয়ের শিকার। শুধু তা-ই নয় অপরিণত অবস্থায় সন্তান প্রসবের কারণ এই ধরনের শিশুর ভূমিষ্ট হয়।
চিকিৎসকেরাও বলছেন মেয়েরা সাধারণত ২১ বছরের আগে সন্তান প্রসবের জন্য শারীরিক ভাবে তৈরি থাকে না। কিন্তু বাল্যবিবাহের কুফলের কারণে খুব অল্প বয়সেই অনেক তরুণী মা হয়ে যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ওই সমস্ত অপরিণত মায়েদের কোলে আসে অপুষ্ট সন্তান।