বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা তথা প্রশাসনের সহযোগিতায় একাধিক নাবালিকার বিয়ে বন্ধ করা হয়। অভিভাবকদের থেকে নেওয়া হয় মুচলেখা। কিন্তু তার পর ওই বিষয়ে প্রশাসনের আর কোনও নজরদারি থাকে না বলে অভিযোগ। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে মুচলেখা দেওয়ার পরেও ফের বিয়ে হয়ে যায় ওই সমস্ত নাবালিকার।
এই ধরনের প্রচুর অভিযোগ রয়েছে তেহট্ট মহকুমা এলাকায়। শুধু তাই নয়, বিয়ে হয়ে যাবার পরে ওই সকল নাবালিকার বিবাহ বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে, এমন নিদর্শনও রয়েছে এলাকায় বলে অভিযোগ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তেহট্ট মহকুমা এলাকার নাজিরপুর, বিনোদনগর, প্রতাপনগর, করিমপুর, বেতাই এমনকি তেহট্ট এলাকাতেও নাবালিকার বিয়ে বন্ধ করতে দেখা গিয়েছে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, প্রশাসনকে। কিন্তু সমস্যা হল, নাবালিকার পরিবার নানা অজুহাতে সাময়িক ভাবে বিয়ে বন্ধ করে মাত্র। আবার, অনেক ক্ষেত্রে বিয়ের বিষয়টি গোপন রেখে দেয়।