বেহাল: রাস্তার উপর উঠে এসেছে বাজার। ডান দিকে, বছরের প্রায় সময় বন্ধ থাকে উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্র। নিজস্ব চিত্র
শিমুলিয়া-রহিগ্রাম রাস্তাটি খানাখন্দে ভরা। সারা বছরেই গাড়ি নিয়ে যাতায়াত করতে অসুবিধা হয়।
পরিমল ঘোষ, শিমুলিয়া
প্রধান: রাস্তাটিতে মোরামে ফেলা হয়েছে তবে সেটি সংস্কারের দরকার। রাস্তাটি পাকা করার ইচ্ছা থাকলেও পঞ্চায়েতের তত টাকা নেই। তাই পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদকে রাস্তাটি উন্নতির জন্য আর্জি জানিয়েছি।
ফসল রোপণের আগে সরকারি বীজ বিলি করা হয় না কেন?
ধনঞ্জয় ঘোষ, রহিগ্রাম
প্রধান: বহুবার কৃষি দফতরের কর্তাদের জানিয়েছি। কিন্তু কোনও ভাবেই ওই বীজ চাষিদের কাছে পৌঁছে দিতে পারছি না। ফের কৃষি আধিকারিকের কাছে জানাব।
প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়েও আধার কার্ড মিলছে না।
মানহের বিবি, কুমড়াই
প্রধান: বিডিওকে বহুবার অভিযোগ জানিয়েছি। কোন সদত্তুর পাইনি। তাই আমিও জানি না কেন আধার কার্ড হচ্ছে না।
সাপ্তাহিক রেশনের জিনিসপত্র কতটা পাওয়া যাচ্ছে তার বিবরণ রেশন ডিলারেরা বোর্ডে দিচ্ছেন না। ফলে জানতে পারছি না কতটা রেশন আমাদের জন্য বরাদ্দ।
বিরাজুদ্দিন শেখ, শিমুলিয়া
প্রধান: বিষয়টি পঞ্চায়েতের এক্তিয়ারে নেই। তবুও এলাকার বাসিন্দাদের কাছে ওই অভিযোগ পেয়ে আমি ব্লক খাদ্য দফতরের আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলব।
গার্ডওয়াল না থাকায় পুকুরের পাড় ভেঙে যাচ্ছে। এতে সরু হয়ে যাচ্ছে রাস্তা। যাতায়তের অসুবিধাও হচ্ছে। গার্ডওয়াল করা যায় না?
মিননূর বিবি, কুমড়াই
প্রধান: পুকুরগুলির ধার বাঁধিয়ে রাস্তাগুলির রক্ষণাবেক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
বড়ঞা বাজারে শৌচাগার নেই।
নুর মহম্মদ মোল্লা, কার্টনা
প্রধান: পঞ্চায়েত কার্যালয়ের পাশে পূর্ত দফতরের একটি জমি আছে। ওই জমিতে শৌচাগার গড়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
রাস্তায় ইট, বালি, পাথর রেখে দিনের পর দিন অনেকে ব্যবসা করছে। ফলে রাস্তা সরু হচ্ছে। দুর্ঘটনা বাড়ছে। কেন কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না?
আরোজ শেখ, কুমড়াই
প্রধান: স্থায়ী বাসিন্দাদেরকে প্রথমে উদ্যোগী হতে হবে। সেই কাজে পঞ্চায়েতের সহযোগিতার প্রয়োজন হলে কা করা হবে।
কুলিতে উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি বেহাল। চিকিৎসক-সহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী নেই।
আলামিন শেখ, কুলি
প্রধান: এক সময় ৩০টি শয্যা ছিল। পরে সেখান থেকে ওই উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র অন্য হাসপাতালে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। এখন কোনও পরিষেবাই মেলে না। আমি বহুবার স্বাস্থ্য আধিকারিকদের জানিয়েছি। জেলা শাসককেও জানিয়েছি। কিছুতেই কিছু হয় না।
কুলিতে চৌরাস্তার মোড়ে ট্রাফিক সিগন্যালের ব্যবস্থা নেই। ফলে মাঝে মধ্যেই পথ দুর্ঘটনা হয়।
সাবিরুল শেখ, নবগ্রাম
প্রধান: পঞ্চায়েত থেকে পুলিশের কাছে দাবি জানিয়ে বর্তমানে ট্রাফিকের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে এখন ট্রাফিক সিগন্যালের জন্য আমরা চেষ্টা করছি।
এলাকায় পশু চিকিৎসালয় নেই। গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যালয়ে যদি একজন পশু চিকিৎসক এসে বসেন তা হলে খানিক সুরাহা হয়।
রামচরণ ঘোষ, গোলাহাট
প্রধান: গত একমাস ধরে পশু চিকিৎসক নিয়মিত পঞ্চায়েত দফতরে এসে পশু চিকিৎসা করছেন। তবে এলাকায় একটি পশু চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রয়োজন আছে। সেই দাবি জানিয়েছি।
পানীয় জলের জন্য নলকূপই ভরসা। নলকূপ বিকল হলে রক্ষে নেই। পানীয় জলের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা হলে ভাল হয়।
বনমালী দাস, একম্বা
প্রধান: জনস্বাস্থ্য কারিগরী দফতর পাইপ লাইন বসিয়ে জল সরবরাহের কথা চলছে। কিন্তু কুলিতে সরকারি জমি না থাকায় সমস্যা হচ্ছে। তার যাতে দ্রুত সমাধান হয় সেই চেষ্টা চলছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy