Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
আপনার আদালত

ইট পড়েনি, বর্ষায় রাস্তা যেন জল থইথই পুকুর

গ্রামে সেই ২০১১ সালে নিকাশি নালা তৈরি হয়েছিল। তারপর কোনও সংস্কার হয়নি। ফলে নালা এখন পুরোপুরি বন্ধ। প্রধান: নালা নিয়মিত পরিস্কার করার পরিকাঠামো আমাদের নেই। ফলে গ্রামের মানুষের উচিত ওখানে নোংরা না ফেলে পরিষ্কার রাখা। তবে বর্ষার আগে আমরা ওই নালা সংস্কারের চেষ্টা করব।

মরণফাঁদ: খোয়া উঠে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে লোহার খাঁচা। নিজস্ব চিত্র

মরণফাঁদ: খোয়া উঠে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে লোহার খাঁচা। নিজস্ব চিত্র

শেষ আপডেট: ১৭ এপ্রিল ২০১৭ ০১:১৬
Share: Save:

গ্রামে সেই ২০১১ সালে নিকাশি নালা তৈরি হয়েছিল। তারপর কোনও সংস্কার হয়নি। ফলে নালা এখন পুরোপুরি বন্ধ।

ইউনুস আলি মণ্ডল, সারাংপুর

প্রধান: নালা নিয়মিত পরিস্কার করার পরিকাঠামো আমাদের নেই। ফলে গ্রামের মানুষের উচিত ওখানে নোংরা না ফেলে পরিষ্কার রাখা। তবে বর্ষার আগে আমরা ওই নালা সংস্কারের চেষ্টা করব।

গাড়াবাড়িয়ায় একটা কালভার্ট বিপজ্জনক ভাবে ঝুলছে। যে কোনও সময় বিপদ হতে পারে।

ওয়াসিম আক্রাম, গাড়াবাড়িয়া

প্রধান: কালভার্ট সংস্কারের প্রস্ততি নিয়েছি। ইঞ্জিনিয়রেরা তা দেখে এসেছেন।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে আর্সেনিক মুক্ত জলের কল বিকল। সেটি মেরামতি না হওয়ায় মুশকিলে পড়ছেন গ্রামবাসীরা।

বিল্লাল মণ্ডল, কলাবাড়িয়া

প্রধান: ওই কল জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে লাগানো হয়েছিল। ওর প্রযুক্তি স্থানীয় মিস্ত্রিদের জানা নেই। জেলা পরিষদকে জানাব বিষয়টি।

ভৈরবের ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত সারাংপুর। এখনই ব্যাবস্থা না নিলে আগামীতে অনেক চাষের জমি নদীর তলায় চলে যাবে।

হজরত আলি, শাহাবাজপুর

প্রধান: সেচ দফতর এটি দেখে। তবুও ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ওই দফতরে আবেদন করব।

শাহাবাজপুর থেকে ভগীরথপুর যাওয়ার পথে ভৈরবে একটি বাসের সাঁকো আছে। বিপজ্জনক ভাবে সেটা দিয়ে পারাপার হয়। স্থায়ী সেতু হলে খুব ভাল হয়।

আমিনুল ইসলাম, শাহাবাজপুর

প্রধান: পঞ্চায়েতের পক্ষে স্থায়ী সেতু তৈরি সম্ভব নয়। বছর বছর ওই বাসের সেতু মেরামত করি মানুষের চাহিদা মেনে। জেলা পরিষদকে বলব সেতুটি তৈরির জন্য।

ইসলামপুরের সারাংপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান কিমকিম বেগম

অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র থাকলেও বাড়ি নেই ফলে বাড়ির বারান্দায় শিশুরা পড়ে। ওদের একটা স্থায়ী ঠিকানা দরকার। ঝড় বাদলে কষ্ট হয় ওদের।

পারভিন বিশ্বাস, গাড়াবাড়িয়া

প্রধান: বিষয়টি নিয়ে আমরা সিডিপিওকে অনেকবার বলেছি,। কিন্তু কোনও কাজ হচ্ছে না। আবারও বলব ওই দফতরে।

জোড়গাচা মোড় থেকে ভগীরথপুর পর্যন্ত রাস্তাটি বেহাল। ৫ বছর ধরে এমন থাকলেও কারও কোনও হেলদোল নেই।

নেহেরুল ইসলাম, জোড়গাছা

প্রধান: ওই রাস্তা সংস্কারের জন্য ইতিমধ্যে উদ্যোগ নিয়েছি। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি কাজ হবে।

গাড়াবাড়িয়া মোড় থেকে শাহাবাজপুর প্রায় ৩ কিমি কাঁচা রাস্তায় আজও ইট পড়েনি। বর্ষাকালে বিপাকে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে।

ওবাইদুল সেখ, শাহাবাজপুর

প্রধান: ওই রাস্তার জন্য আমরা স্কিম দিয়েছি। আশা করি নতুন অর্থবর্ষে কাজ হবে।

গ্রামের হাট থেকে হিন্দুপাড়া ইট বিছানো রাস্তার বেহাল দশা। লালমাটি উঠে গিয়ে ইট বেরিয়ে পড়েছে।

মহম্মদ মুজের আলি, মালতিপুর

প্রধান: ওই রাস্তাটিও নতুন পরিকল্পনার মধ্যে আছে, সংস্কার হলেই সমাধান হয়ে যাবে রাস্তার।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Village Problems Village people Panchayat Chief
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE