Advertisement
E-Paper

পদ্মাপাড়ে নিভেছে বাতি

চেনা পথে ওত পেতে থাকত বিপদ। বাসিন্দাদের দাবি মেনে বছর আটেক আগে জলঙ্গির বাঁধানো ঘাটের পাড়ে লাগানো হয়েছিল পথবাতি। সাত বছর তা ঠিকঠাকই জ্বলেছে।কিন্তু বছর খানেক হল একযোগে জবাব দিয়েছে সব পথবাতি। ফলে রাতের নদী পাড়ে ফের জমাট বেঁধেছে অন্ধকার।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৪ এপ্রিল ২০১৭ ০২:৫৫

চেনা পথে ওত পেতে থাকত বিপদ। বাসিন্দাদের দাবি মেনে বছর আটেক আগে জলঙ্গির বাঁধানো ঘাটের পাড়ে লাগানো হয়েছিল পথবাতি। সাত বছর তা ঠিকঠাকই জ্বলেছে।

কিন্তু বছর খানেক হল একযোগে জবাব দিয়েছে সব পথবাতি। ফলে রাতের নদী পাড়ে ফের জমাট বেঁধেছে অন্ধকার। গরম পড়তেই ভিড় বাড়ছে পদ্মাপাড়ে। কিন্তু অন্ধকারে তাল কাটছে সান্ধ্য ভ্রমণ-আড্ডায়।

৫০০ মিটার এলাকা জুড়ে ছিল পাঁচটি বাতিস্তম্ভ। প্রশাসনের হিসেব, তার তিনটির খরচ এসেছিল বিধায়কের এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে। বাকি দুটি বাতি স্তম্ভ বসিয়েছিল জলঙ্গি পঞ্চায়েত সমিতি। বাতি বিগড়োতেই ফের মেরামতি নিয়ে শুরু হয়েছে আমরা-ওরা ভাগাভাগি। পঞ্চায়েত সমিতির জবাব, বাতি তারা সারাবে। বিধায়ক তহবিলের বাতির ভবিষ্যত কী? জবাব নেই।

জলঙ্গির বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, গরমে পদ্মাপাড়ে ভিড় বাড়ে। এই সময় নদী পাড়ে সাপের উপদ্রব বাড়ে। অন্ধকার রাস্তায় সমাজবিরোধী কার্যকলাপও বেড়ে যায়। বাড়ে দুর্ঘটনাও। প্রশাসনের কাছে বারবার আবেদন জানালেও এক বছরেও বাতি মেরামত হয়নি।

স্থানীয় বাসিন্দদের মতে, পাঁচটি পথবাতি মেরামতে বড়জোর হাজার দশেক টাকা খরচ হবে। শুধুমাত্র গাফিলতির জন্য অন্ধকার মুছছে না পদ্মাপাড়ে।

পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সাইফুল মোল্লা বলেন, ‘‘বাতিগুলি মেরামতের কাজ চলছে। ঠিকাদারের সঙ্গে কথা বলব, যাতে দ্রুত তা শেষ হয়।’’ নিয়ম অনুযায়ী বিধায়ক তহবিল প্রকল্পের মেরামতির কাজ স্থানীয় প্রশাসনের করার কথা।

Street lights
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy