যানজটে আটকে পড়েছে গাড়ি। ডান দিকে, ভেঙে পড়েছে ত্রিফলা বাতি। ডোমকলে সাফিউল্লা ইসলামের তোলা ছবি।
•‘বড় বিল’ কচুরিপানায় ভর্তি। সংস্কারের অভাবে দিনে দিনে মজে যাচ্ছে। মাছচাষও আর তেমন হচ্ছে না। এক সময়ে গোটা ডোমকলে বা জেলার বাজারগুলিতে এখানকার মাছের কদর ছিল। এ ছাড়াও প্রশাসনের গাফিলতিতে জলা বেদখল হয়ে যাচ্ছে। প্রশাসন বিষয়টি নিয়ে কি ভাবছে?
সুবোধ সরকার, ধূলাউড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত
এলাকার মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি জলাটি দেখভাল করে। সমাজবিরোধীদের হুমকির সামনে পড়ে তারা এখন পিঠটান দিয়েছে। ফলে একটু একটু করে জলাটি বেদখল হয়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া কচুরিপানা জমায় মাছ চাষও বন্ধ। বিষয়টি ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরে জানিয়েছি। আবারও তাদের জানাব।
• জিতপুর জঙ্গল জেলার বড় জঙ্গলগুলির মধ্যে একটি। এক সময় এই জঙ্গলকে ঘিরে পযর্টনের চিন্তাভাবনা শুরু হয়। কিন্তু দুষ্কৃতীরা জঙ্গলের গাছ কেটে সাফ করে দিচ্ছে। প্রতি রাতে গাছকাটা তো এখন নিয়মে দাঁড়িয়েছে। জঙ্গল বাঁচাতে পঞ্চায়েত সমিতি কী কোনও পদক্ষেপ করবে?
আলি আকবর সিদ্দিকি, জিতপুর গ্রাম পঞ্চায়েত
এটা ঠিক, এক সময় জঙ্গলে প্রচুর গাছ চুরি হয়েছে। কিন্তু নতুন বিট অফিসার আসায় সেই দৌরাত্ম্য আর নেই। আমরা ওই এলাকার মানুষদের নিয়ে সচেতনতা শিবির করব। জঙ্গলকে ঘিরে পযর্টনের পরিকল্পনা সরকারের কাছে পাঠাব।
• জিতপুর গ্রামপঞ্চায়েত শেয়ালমারি নদী দিয়ে ঘেরা। একটা সময় এই এলাকায় জলপথে বাণিজ্য থেকে মাছের যোগান হত এই নদী থেকেই। সংস্কারের অভাবে নদী মৃতপ্রায়। বষার্কালের ক’টা দিন ছাড়া প্রায় হাঁটুজল থাকে নদীতে। এমনকী জলের অভাবে পাট পচাতে চাষিদের বেগ পেতে হয়। ১০০ দিনের কাজ হলেও তা নাম-কা ওয়াস্তে।
আসাবুল মল্লিক, জিতপুর গ্রাম পঞ্চায়েত
নদী সংস্কারের নামে কোনও কোনও পঞ্চায়েত ১০০ দিনের প্রকল্পের টাকা চুরি করেছে। কোথাও কোনও কাজ হয়নি। জিতপুর গ্রামপঞ্চায়েতটি নদী দিয়ে ঘেরা। আমরা সুযোগ পেলে ওই নদী সংস্কারে ব্রতী হব।
• জিতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রঘুনাথপুরে রাজ্য সড়কে দু’পাশে প্রকাশ্যে মাংস ঝুলিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনিক স্তরে কয়েকবার আলোচনা করেও ফল হয়নি। পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থকে মাংস বিক্রেতাদের জন্য ছাউনি তৈরি করে দেওয়া হলেও সেখানে কেউ যাননি। পঞ্চায়েত তরফেও বিষয়টি নিয়ে কোনও হেলদোল নেই। কত দিনে ওই সমস্যা মিটবে?
মতিউর রহমান, জিতপুর গ্রাম পঞ্চায়েত
এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত। —নিজস্ব চিত্র
সমস্যা এড়াতে মহকুমা শাসকের দফতরের সঙ্গে কয়েক দফা আলোচনা করেছি। শেষে পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে নদীর পাড়ে একটি নির্দিষ্ট এলাকায় ২২টি স্টলও তৈরি করি। কিন্তু মাংস বিক্রেতারা সেখানে যেতে নারাজ। ফলে কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করলেও কোনও সমাধান সূত্র মেলেনি।
• আজিমগঞ্জ গোলা এলাকায় শেয়ালমারি নদীতে সেতুর কাছে একটি ঘাট আছে। ঘাটটি বিসর্জন ছাড়াও নানা কাজে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু কচুরিপানা ও প্লাস্টিক ও থার্মোকলের থালা-গ্লাস ভেসে থাকে। কবে নদীটি সংস্কার হবে?
স্বপন মিস্ত্রি, আজিমগঞ্জ গোলা গ্রাম পঞ্চায়েত
চার লক্ষ টাকা খরচ করে ওই ঘাট আমরা বেঁধেছি। কিন্তু মানুষ সচেতন না হওয়ায় যাবতীয় নোংরা সেখানেই ফেলা হয়। এমনকী হোটেলগুলির থার্মকলের বর্জ্য জমা হয়েছে ঘাটের পাড়ে। তবে আমরা কিছু দিনের মধ্যে ওই ঘাটের সংস্কার করব।
• ডোমকল বাজার সংলগ্ন আজিমগঞ্জ গোলা এলাকায় শেয়ালমারি নদীতে দীর্ঘদিন ধরে কাঠের সেতু বেহাল হয়ে পড়ে আছে। একবার দুর্ঘটনাও গটে। সেবার কয়েকজন জখমও হন। পরে সংস্কার হলেও এখন তা চলাচলের অযোগ্য। সমস্যার কবে সুরাহা হবে?
দেবাংশু সরকার, আজিমগঞ্জ গোলা গ্রামপঞ্চায়েত
পুরসভা ঘোষণার পর পঞ্চায়েত ব্যবস্থাকে ভেঙে দেওয়া হয়েছে। ফলে ওই সেতুর সংস্কার করা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। বিষয়টি এখন পুরসভার এক্তিয়ারে। শুনেছি ওই সেতুর জন্য টাকাও বরাদ্দ হয়েছে।
• ডোমকল মধ্য বাজারে সব্জি ব্যবসায়ীদের জন্য স্থায়ী ভাবে মাথার উপর কোনও ছাদ নেই। বিক্রেতাদের রাস্তার উপর বসতে হয়। ফলে দিনের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ওই রাস্তায় চলাচল করা দায় হয়ে পড়ে। স্থায়ী বাজার কত দিনে হবে?
খন্দকার ওমর ফারুক, আজিমগঞ্জ গোলা গ্রাম পঞ্চায়েত
পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে কয়েক লক্ষ টাকা ব্যয়ে সব্জি বাজার তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়। কিন্তু জায়গাটি নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা চলছে। তা ছাড়া এখন ওই এলাকায় বা অন্য কোথাও সব্জি বাজার করতে গেলেও পুরসভাকেই তা করতে হবে।
• ডোমকল বাজারে প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হয়েছে নিকাশি নালা। কিন্তু সংস্কার না হওয়ায় বেহাল দশা নালাগুলির। বর্ষায় নোংরা জমে দুগর্ন্ধও ছড়ায়। নিয়মিত নালা সংস্কারের কাজ হওয়া দরকার।
তৌফিকুর রহমান, আজিমগঞ্জ গোলা গ্রামপঞ্চায়েত
নিকাশিনালা তৈরি হলেও সেগুলি সংস্কার করা যাচ্ছে না পঞ্চায়েত ক্ষমতা হারানোর কারণে। এখন গোটা বিষয়টি পুরসভার অধীনে। শুনেছি পুরসভার জঞ্জাল সাফাই করার জন্য একটি বিশেষ গাড়িও নিয়ে এসেছে। কিন্তু এখনও কোনও কাজ হচ্ছে না। আমরা বিষয়টি নিয়ে মহকুমাশাসকের কাছে দরবার করব।
• ডোমকলে রাজ্য সড়ক জুড়ে সৌন্দর্যায়নের জন্য ত্রিফলা লাগানো হয়েছিল। বিল না মেটানোর ফলে এখন আর আলো জ্বলে না। আর সেই কারণে আলো চুরি হয়ে যাচ্ছে। প্রশাসন নজর দিলে লক্ষ লক্ষ টাকার এই প্রকল্প এমন ভাবে নষ্ট হত না।
মনিরুল ইসলাম, ডোমকল গ্রাম পঞ্চায়েত
পুরসভা ঘোষণা থেকে বেশ কিছু কাজও হয়েছে। কিন্তু নিবার্চন না হওয়ায় সেই দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন মহকুমাশাসক। কিন্ত তাঁরও মেয়াদ শেষ। ফলে ত্রিফলা অন্ধকারে। বিল বকেয়া থাকায় বিদ্যুৎ দফতর সংযোগ কেটেছে। চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে ছিঁচকে চোর।
• উচ্চবাতিস্তম্ভ লাগানো হলেও তা নিয়মিত আলো জ্বলে না। অনেক সময় দিনের বেলাও আলো জ্বলে। তা নিয়ে নিয়ে প্রশাসন কি ভাবছে?
হাফিজুল ইসলাম, ডোমকল গ্রাম পঞ্চায়েত
বিষয়টি আমার কাছেও লজ্জার। এই প্রকল্পগুলির ভবিষ্যত কী তা নিয়ে আমিও চিন্তিত। মহকুমাশাসককে বিষয়টি দেখার জন্য বলেছি।
• বিলাসপুর থেকে মোক্তারপুর যাওয়ার রাস্তা সংরক্ষণের অভাবে বেহাল। বছর পাঁচেক আগে এমন দশা থাকলেও কেউ ফিরে তাকায়নি। কবে ওই রাস্তার সংস্কার হবে?
আলমগির হোসেন, রায়পুর গ্রাম পঞ্চায়েত
ওই রাস্তা নিয়ে ইতিমধ্যেই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আশা করছি খুব কম সময়ের মধ্যে ওই রাস্তার সংস্কার হবে।
• কুপিলা গ্রামে বছর কয়েক আগে শৌচাগার নির্মাণ হলেও সেটি এখন ব্যবহারের অযোগ্য। বারবার বলেও কোনও ফল হয়নি। আর এর ফলে বেসরকারি বাস কর্মীদেরকে খোলা মাঠে শৌচকর্ম সারতে হচ্ছে। কেবল সংস্কার করলেই ওই সমস্যার সমাধান হবে।
আবুহায়াত বিশ্বাস, রায়পুর গ্রাম পঞ্চায়েত
বিষয়টি আমি নিজে দেখে ব্যবস্থা নেব। এই সময়ে খোলা মাঠে শৌচকর্ম করা আমাদের সবার লজ্জার। তা ছাড়া আমরা ওই বিষয়ে নিয়মিত প্রচার চালাচ্ছি।
• গড়াইমারি এলাকায় একটি ফেরিঘাটের বিরুদ্ধে প্রায়ই অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। মোষমারি ঘাট নামের ওই ঘাটের দায়িত্বে থাকা কর্মীদের বারবার বলেও কোনও ফল হয়নি। প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও উত্তর মেলেনি। ফলে নিয়মিত অতিরিক্ত টাকা আদায় করে। প্রশাসনের নজর দেওয়া উচিত।
অতনু বিশ্বাস, গড়াইমারি গ্রাম পঞ্চায়েত
নিলামের সময় ওই বিষয়টি নিয়ে বার বার সাবধান করা হয়। কিন্তু পরে অনেক ঘাটের ইজারাদারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসে। আমরা তাদের সাবধানও করি কিন্তু কিছুদিন পরে আবারও সেই একই অবস্থা ফিরে আসে। এ বার প্রয়োজন হলে পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করব।
• অনেক স্বপ্ন ছিল করিমপুর বাজারের সঙ্গে আমাদের সংযোগ হলে এলাকার উন্নয়ন হবে। পরিবহণের বিপ্লবও ঘটবে। কিন্তু ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও সেই সেতু হল না। পরিকল্পনার অভাবে কোটি টাকার কাজের শেষে হলেও সেতুটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না।
সরিফুল ইসলাম, ঘোড়ামারা গ্রাম পঞ্চায়েত
জেলা পরিষদের মিটিংয়ে এ নিয়ে কয়েক বার বলেছি। আবারও বলব।
• এক সময় এই নদী এলাকার প্রাণ ছিল। নদীপথে করিমপুরের সঙ্গে ব্যবসা থেকে মাছের যোগানের কেন্দ্র ছিল এই জলঙ্গি নদী। কিন্তু সংস্কার না হওয়ায় নদীতে জল কমছে। বিভিন্ন এলাকায় বাঁধ দিয়ে নদীর গতিপথ আটকে দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন নজর না দিলে খুব কম সময়ে মজে যাবে ওই নদী।
শাহিন আনসারি, মধুরকুল গ্রাম পঞ্চায়েত
এই নদী নিয়েও অনেক ঝড় গিয়েছে পঞ্চায়েত সমিতির উপর দিয়ে। একটা সময় নদিয়া আর আমাদের জেলা প্রশাসনের মধ্যে এই নদী নিয়ে বড় ঝামেলার তৈরি হয়। পরে দু’পক্ষ বসে সমাধান বের হলেও ব্যাক্তিগত মালিকানার জমির মালিকেরা নদীর দখল অনেক অংশে নিয়ে নিই। তা ছাড়া একটা এলাকায় মানুষ নিজেদের সামান্য স্বার্থের কথা ভেবে বাঁধ দেওয়ায় ওই নদী গতি হারিয়েছে।
• খাস জমি নিয়ে জটিলতা দিন দিন বাড়ছে। ওই জমিকে ঘিরে মাঝে মাঝে উত্তেজনা ছড়ায়। বোমাবাজির ঘটনাও ঘটেছে। ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের গাফিলতিতে এই সমস্যা বাড়ছে বই কমছে না। আর ওই ঘটনার জন্য সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত। এর একটা সমাধান দরকার।
বাবু মণ্ডল, জুড়ানপুর গ্রাম পঞ্চায়েত
এটাও ভূমি ও ভুমি সংস্কার দফতরের বিষয়। কিন্তু এলাকার শান্তি শৃক্ষলা বজায় রাখতে আমাদের সকলের উদ্যোগী হতে হবে। সব দল মিলে ওই সমাধান না করলে আগামীতে বড় বিপদ নেমে আসবে।
• ডোমকলের সঙ্গে এলাকার সংযোগ স্থাপনকারী রাস্তা বলতে প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার একমাত্র রাস্তা বাগডাঙ্গা থেকে জিতপুর। দীর্ঘদিন থেকে সেই রাস্তা ব্যবহারের অযোগ্য। অনেক দরবার করে কিছুদিন থেকে ওই রাস্তার সংস্কার শুরু হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ দেখছি সেই কাজটাও বন্ধ।
আনারুল ইসলাম, গরিবপুর গ্রাম পঞ্চায়েত
ওই রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে, তবে এলাকার কিছু সমাজবিরোধীদের দৌরাত্ম্যে ঠিকাদার কাজটি বন্ধ রেখেছে। এলাকার মানুষ ও পঞ্চায়েত সদস্যদের বলেছি বিষয়টি আলোচনা করে সমাধান করতে।
• ভৈরবের ভাঙন আমাদের এলাকার একটা বড় সমস্যা। নাজিরপুর থেকে শাহাবাজপুর যাওয়ার রাস্তা এবং বেনেখালি গঞ্জটি ভাঙনের মুখে দাড়িয়ে আছে। এখনই ব্যবস্থা না নিলে গোটা এলাকাকে বিপদের সামনে পড়তে হবে।
আবুল কালাম বিশ্বাস, সারাংপুর গ্রাম পঞ্চায়েত
আমাদের এলাকায় একমাত্র ভৈরবের ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত সারাংপুর। সামান্য পঞ্চায়েত সমিতির ক্ষমতায় ওই কাজ করা সম্ভব নয়, তবে বিষয়টি জেলাপরিষদের আলোচনা সভায় আমি তুলব। কারণ ওই রাস্তাটি এলাকায় গ্রামপঞ্চায়েতে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা।
• বছর পনেরো আগে এলাকায় পরিসুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহ হলেও প্রায় একযুগ থেকে সেই ব্যবস্থা বন্ধ। ফলে ঝুঁকি নিয়ে আর্সেনিক যুক্ত জলই পান করতে হচ্ছে গোবিন্দপুর এলাকার মানুষকে। আমরা পিএইচই দফতরে বিষয়টি বারবার জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। কবে হবে সেটা কারও জানা নেই।
আব্দুল্লাহিল বাকি, জুগিন্দা গ্রাম পঞ্চায়েত
এ নিয়ে আমাদের কাছে কেউ কোনও অভিযোগ দায়ের করেননি। তবে আপনি যখন বলছেন বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরের সঙ্গে আলোচনা করব।
• ডোমকলের রাজপথ ছাড়াও গ্রামের বিভিন্ন রাস্তা ছেয়ে গিয়েছে পার্থেনিয়ামে। বিষয়টি নিয়ে কোনও সচেতনতা শিবির হয়নি। পঞ্চায়েত একটু উদ্যোগ নিলে এর সমাধান সহজেই করা সম্ভব।
সুমন মণ্ডল, ডোমকল গ্রাম পঞ্চায়েত
বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। শুনেছি ওই গাছের অনেক ক্ষতিকর দিক আছে। আমি পার্থেনিয়াম নিয়ে সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েতের সঙ্গে আলোচনা করব। পঞ্চায়েতের ফান্ড কাজে লাগিয়ে প্রয়োজনে ওই গাছ নির্মূল করার চেষ্টা করব।
• বাসস্ট্যান্ডে বাস দাঁড়ায় না। শৌচালয়গুলিও বন্ধ হয়ে পড়ে আছে। কোটি টাকার সরকারি সম্পদ প্রশাসনের চোখের সামনে নষ্ট হচ্ছে। বিদ্যুতের সংযোগ না থাকায় পাখাগুলিও নষ্ট হতে বসেছে। এর একটা সমাধান দরকার।
মহকুমাশাসককে এ নিয়ে একাধিক বার বলেছি। কিন্ত কোনও লাভ হয়নি। তবুও মানুষের স্বার্থে আবারও অনুরোধ করব।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy