পাঁঠার টোপে খাঁচাবন্দি হয়েছিল সে। পরে ছাড়া পেয়ে আবার সেই লোকালয়ের পাশেই ঘুরঘুর করছে চিতাবাঘ।
সন্দেহটা বাসিন্দাদের আগেই হয়েছিল। এখন বন দফতরের কর্তারাও নিশ্চিত। সৌজন্যে চিতাবাঘের গলায় থাকা রেডিও কলার। তাই ওই সব এলাকায় বাড়তি নজরদারি শুরু করেছে বন দফতর। তবে বন দফতরের এক কর্তার আশ্বাস, কলার পরানো চিতাবাঘগুলি পুরনো পরিচিত লোকালয়ের আশপাশে ঘুরলেও গ্রামে এখনও ঢোকেনি।
বন দফতর সূত্রের খবর, ওয়াইল্ড লাইফ ইন্সটিটিউট অব ইন্ডিয়ার তরফে এখনও অবধি উত্তরবঙ্গের ৩টি চিতাবাঘের গলায় রেডিও কলার পরানো হয়েছে। প্রথমে ডুয়ার্সের শালকুমার এলাকায় ধরা পড়া একটি চিতাবাঘকে খাঁচাবন্দি করে প্রথম রেডিও কলার পরানো হয়েছিল। সেটিকে জলদাপাড়ায় নিয়ে ছাড়া হয়েছিল। তার পরে মহানন্দা অভয়ারণ্যের সুকনার কাছে সেনা ছাউনি ও চা বাগান এলাকায় ধরা পড়ার পরে পর দুটি চিতাবাঘকেও কলার পরানো হয়। সেই দুটিকে মহানন্দা বনাঞ্চলের গভীরে ছাড়া হয়।