দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে চলছে গর্ত বোজানোর কাজ। ছবি: দীপঙ্কর দে।
ঢাকা পড়ল ক্ষত। কথা রাখল জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ।
সম্প্রতি কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে বেহাল দশা হয় দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের। দু’হাত অন্তর বড় বড় গর্ত হয়ে যায়। তার জেরে দুর্ঘটনাও ঘটছিল। মোটা টাকা ‘টোল’ দিয়েও ওই রাস্তায় কেন প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছিলেন যাত্রীরা। এ নিয়ে আনন্দবাজারে প্রতিবেদনও প্রকাশিত হয়। নানা মহলে সমালোচনার
মুখে পড়েন জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ। তখনই দ্রুত ওই সড়ক মেরামতির আশ্বাস দিয়েছিল তারা। তার পরে দু’দিনের মধ্যে সড়কের যাবতীয় ক্ষত ঢেকে দেওয়া হল।
জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের এক শীর্ষ কর্তা বলেন, “টানা বৃষ্টি না হলে রাস্তাটি আগেই সারিয়ে ফেলা হতো। কিন্তু বৃষ্টির কারণে সম্ভব হয়নি। বৃষ্টি কমতেই শতাধিক কর্মীকে কাজে লাগিয়ে ১৩০ কিলোমিটার লম্বা রাস্তাটি মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই সারিয়ে ফেলা হয়েছে।” ২০০৫ সালে মালয়েশিয়ার একটি সংস্থা সড়কটি তৈরি করে। ২০২০ সাল পর্যন্ত ওই সংস্থাই জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে রাস্তাটি রক্ষণাবেক্ষণের কাজে চুক্তিবদ্ধ। সংস্থাটি আবার দু’টি বিদেশি সংস্থার মাধ্যমে সড়কটিকে রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা করে। শেষ পর্যন্ত গোটা রাস্তাটিতেই যাতায়াতের ঝুঁকি কমায় স্বস্তিতে যাত্রীরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy