শিক্ষকদের কথা শুনে মুখ বেজার হয়ে গিয়েছিল দাপুটে ছাত্রনেতার।
বছর একুশের ছেলেটি একাধারে কলেজের ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক এবং শাসক দলের স্থানীয় যুবনেতা। সপ্তাহ তিনেক আগে কলেজের কয়েক জন বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে দেখা করে তিনি জানতে গিয়েছিলেন, এ বছর কোন সাবজেক্টে ইউনিয়নের কত ‘কোটা’। শিক্ষক-শিক্ষিকারা সাফ জানিয়ে দেন, এ বার যে হেতু অনলাইনে ভর্তি, তাই সবটাই হবে মেধার ভিত্তিতে। অন্য পথে কিছু করা সম্ভব নয়।
শুনে ছাত্রনেতাটি যারপরনাই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। বলে যান, “কিছু একটা ব্যবস্থা করতেই হবে। না-হলে আমরা বিস্তর সমস্যায় পড়ে যাব।”
দক্ষিণ শহরতলির এক কলেজের ঘটনা। শুধু ওই একটা বা দু’টো কলেজ নয়, স্নাতক স্তরে অনলাইন ভর্তি সার্বিক ভাবে চালু হলে রাজ্যের বহু কলেজে শাসক দল সমস্যায় পড়ত বলে তৃণমূল সূত্রেই জানা গিয়েছে।
কী রকম?
দলীয় সূত্রের ব্যাখ্যা, মূলত দু’টো অসুবিধে। এক, মেধাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ছাত্র ভর্তি করতে না-পারলে দলীয় ছাত্র সংগঠনের দখলে থাকা ছাত্র সংসদ তথা দলের তহবিলে টাকা ঢুকবে না। দুই, কলেজে রাজনৈতিক আধিপত্যের রাশ ধীরে ধীরে আলগা হতে শুরু করবে। কারণ, ইউনিয়নের ‘কোটা’য় ভর্তি হওয়া-রাই হলেন দলীয় সমর্থনের বড় ভিত। মেধার জোরে যাঁরা ঢুকবেন, তাঁদের সকলের আনুগত্য ইউনিয়নের প্রতি থাকবে, এমন নিশ্চয়তা নেই!
এ রাজ্যের কলেজে কলেজে ছাত্র সংসদগুলির কার্যকলাপ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল যাঁরা, তাঁরা অনেকেই বলছেন, এই সব ‘অসুবিধা’র আশঙ্কা টিএমসিপি-র একার নয়। আগের জমানায় বাম ছাত্র সংসদও একই কায়দায় চলত। কিন্তু বর্তমানে তারা কোণঠাসা হয়ে পড়ায় এবং টিএমসিপি কার্যত সর্বেসর্বা হয়ে ওঠায় অনলাইন ভর্তি চালু হলে ‘ক্ষয়ক্ষতি’ যা হওয়ার তা টিএমসিপি-রই হওয়ার আশঙ্কা। তাই তারাই অনলাইন ভর্তি নিয়ে বাগড়া দিতে অগ্রণী হয়েছে বলে অভিযোগ।
এ মাসের মাঝামাঝি তৃণমূলের শিক্ষা সেল জরুরি বৈঠকে বসেছিল দলের এক শীর্ষ নেতা তথা সাংসদের সঙ্গে। সেলের অনেকেই তাঁকে জানান, অনলাইন চালু হয়ে গেলে মোটা টাকার বিনিময়ে ইউনিয়নের ‘কোটা’য় ভর্তির সুযোগ থাকবে না। ছাত্র সংসদের গোপন ভাঁড়ারে টান পড়বে। এ-ও যুক্তি দেন, পড়ুয়াদের একাংশের মধ্যে জনপ্রিয় হওয়ার লক্ষ্যে অনেক কলেজে, বিশেষত মফস্সলের কলেজে-কলেজে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের নামে ছাত্র সংসদের ব্যবস্থাপনায় আদতে জলসা আয়োজনের রেওয়াজ চালু হয়েছে। তার খরচ ওঠানোর স্বার্থেও ‘কোটা’য় ভর্তির অধিকার থাকা দরকার বলে শিক্ষা সেলের এই অংশটি সওয়াল করেন।
কিন্তু বেসুরে বাজেন সেল-এরই এক প্রভাবশালী নেতা। “এ সবের চেয়ে অনেক বেশি জরুরি হল কলেজে ছাত্রভর্তিতে স্বচ্ছতা রাখা। সে জন্য অনলাইন ভর্তি বাঞ্ছনীয়,” মত দেন তিনি। যা শুনে রে রে করে ওঠেন সেলের বাকি প্রায় সব সদস্য।
তাঁরা আশঙ্কা প্রকাশ করেন, স্বচ্ছতার কথা ভাবতে গিয়ে ছাত্র সংসদগুলোয় দলের প্রভাব ঢিলেঢালা হয়ে যাবে। শেষমেশ তার প্রভাব গিয়ে পড়বে ভোটের মেশিনে।
দলীয় সূত্রের খবর, বৈঠকের পরে তৃণমূলের সাংসদ-নেতাটি দলের আরও উঁচু স্তরে গিয়ে অনলাইন ভর্তির ‘কুফল’ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তার পরেই স্নাতকে অনলাইন ভর্তি-পদ্ধতি আপাতত বাধ্যতামূলক না-করার সিদ্ধান্ত হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজ্যের এক মন্ত্রীর কথায়, “পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র শক্তি যে ভাবে বাড়ছে, তাতে কোথাও রাজনৈতিক কর্তৃত্বের রাশ এক চুলও আলগা করলে আমাদের বিপদ। অনলাইন-উদ্যোগে দাঁড়ির টানার পিছনে অন্যতম কারণ এটাই।”
বস্তুত মঙ্গলবার বিকেলে, যখন তাঁকে শিক্ষা থেকে সরিয়ে তুলনায় কম গুরুত্বের পর্যটনমন্ত্রী করার সিদ্ধান্ত হয়ে গিয়েছে, তখনও ব্রাত্য বসু জানিয়েছিলেন, কলেজে স্নাতক স্তরে ছাত্রভর্তি এ বার হবে অনলাইন পদ্ধতিতে। শিক্ষা থেকে তাঁর অপসারণ ঘোষিত হয়ে যাওয়ার পরে, সে দিন সন্ধ্যায় টিএমসিপি’র এক নেতার মন্তব্য ছিল, “ব্রাত্যদাকে দিয়ে আসলে হচ্ছিল না। এ বার পার্থদা চলে এসেছেন। ওঁকে চাপ দিয়ে অনলাইনের গোটা ব্যবস্থাটা বন্ধ করে দেওয়া যাবে।” শিক্ষামন্ত্রী পদে ব্রাত্যের উত্তরসূরি পার্থ চট্টোপাধ্যায় কিন্তু বুধবার রাতেও জানিয়েছিলেন, ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ছাত্রভর্তিতে অনলাইন পদ্ধতি বাধ্যতামূলক হবেই। যদিও তার কিছুক্ষণের মধ্যে এক উপাচার্য বলেছিলেন, “মন্ত্রী যা-ই দাবি করুন, আমরা জেনে গিয়েছি, অনলাইন এ বছর বাধ্যতামূলক হচ্ছে না।”
ওই রাতে একই কথা আরও কয়েক জন উপাচার্য, উচ্চশিক্ষা দফতরের একাধিক কর্তা ও অধ্যক্ষ পরিষদের সদস্যদের একাংশের মুখে শোনা গিয়েছিল। তাঁরা যে ঠিক ছিলেন, সেটা প্রমাণিত হয়ে গিয়েছে পর দিন (বৃহস্পতিবার) সকালে পার্থবাবুর বিবৃতিতে। নয়া শিক্ষামন্ত্রী সে দিন জানান, অনলাইন ভর্তি প্রক্রিয়া সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করার যথেষ্ট প্রস্তুতি সর্বত্র নেই। পরিকাঠামো ও প্রযুক্তিগত খামতি রয়েছে।
তাই ২০১৪-’১৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতকস্তরে ছাত্রভর্তিতে কেন্দ্রীয় অনলাইন পদ্ধতি বাধ্যতামূলক করা যাচ্ছে না। “যে সব কলেজ পারবে, তারা করবে,” বলেন শিক্ষামন্ত্রী। যদিও সেটা বাধ্যতামূলক নয়। তা ছাড়া সাধারণ বা কমন সার্ভারই যদি না থাকে, তা হলে বিচ্ছিন্ন ভাবে কতটা কী করা যাবে, সেটা বড় প্রশ্ন। কোনও কলেজ অনলাইন প্রক্রিয়া নিল আর কেউ নিল না এ রকম ভাবে স্বচ্ছতা আনা যায় না বলেই শিক্ষা জগতের মত।
তৃণমূল সূত্রের খবর, এ বার অনলাইনে ভর্তি বাধ্যতামূলক না-করার একটা পরিকল্পনা দল তথা সরকারের একেবারে শীর্ষ স্তরে আগে থেকেই ছিল। লোকসভা ভোটের ফলাফলের প্রাথমিক বিশ্লেষণের পরে তা চূড়ান্ত হয়ে যায়। ছাত্র-ভর্তির প্রক্রিয়ায় পূর্বঘোষিত ‘স্বচ্ছতা’র প্রতিশ্রুতিকে ডিঙিয়ে অগ্রাধিকার পেয়ে যায় রাজনৈতিক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার তাগিদ।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের আমলেও শিক্ষার অঙ্গনে রাজনীতির এ হেন রমরমা প্রসঙ্গে উঠে আসছে একটি ঘটনার কথা। ভাঙড় কলেজের পরিচালন সমিতির সভাপতি পদে আরাবুল ইসলামের মনোনয়ন। শিক্ষা দফতর সূত্রের খবর: পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক পালাবদলের ক’মাসের মধ্যেই কলেজটির পরিচালন সমিতির সভাপতি পদে তৃণমূল সমর্থক এক অর্থনীতিবিদের নাম প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন তদানীন্তন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্যবাবু। দলের এক শীর্ষ নেতা তথা রাজ্যের এক মন্ত্রী বাদ সাধেন। তিনি যুক্তি দেন, পরিবর্তনের ঝড়েও ভাঙড় বিধানসভা আসনটি তৃণমূলকে খোয়াতে হয়েছে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণে। এমতাবস্থায় ভাঙড় কলেজের পরিচালন সমিতির মাথায় অরাজনৈতিক ব্যক্তিকে বসানো ঝুঁকির হয়ে যাবে। বরং আরাবুলের মতো পুরোদস্তুর রাজনৈতিক কাউকে আনলে কলেজ ও এলাকা, দু’য়ের উপরে আধিপত্য বিস্তার সহজ হবে বলে তিনি দলের সর্বোচ্চ স্তরে দরবার করেন। বিষয়টি নিয়ে ব্রাত্যবাবু তখন ঘনিষ্ঠ মহলে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।
এবং ওই আরাবুলের বিরুদ্ধেই যখন কলেজের মধ্যে এক শিক্ষিকাকে জগ ছুড়ে মারার অভিযোগ ঘিরে রাজ্য উত্তাল, সেই সময়ে টিএমসিপি’র রাজ্য সভাপতি শঙ্কুদেব পণ্ডা ভাঙড়ে গিয়ে বিরোধী মনোভাবাপন্ন শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ‘ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে বুঝে নেওয়ার’ হুঁশিয়ারি দেন। টিভি চ্যানেলের প্রাক্তন সাংবাদিক শঙ্কুদেবের এক খবরের জেরে নন্দীগ্রামের সিপিআই বিধায়ককে পদত্যাগ করতে হয়েছিল, যার সুবাদে তৃণমূলে ঢুকে সরাসরি দলের ছাত্র সংগঠনের প্রধান পদে তিনি আসীন হন। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্যের সঙ্গে শঙ্কুর বিরোধ অনেক সময়ে প্রকাশ্যে এসেছে। তৃণমূলের অন্দরের খবর, অনলাইন ছাত্রভর্তি বাধ্যতামূলক না-করার সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রেও শঙ্কু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন।
‘কোটা’য় ভর্তির ব্যাপারটা কী?
শিক্ষা দফতরের খবর: নম্বরের ভিত্তিতে প্রথম মেধা-তালিকা তৈরির পিছনে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানোর বিশেষ সুযোগ থাকে না। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তালিকার সকলে ভর্তি হন না। সেই ফাঁকা জায়গাই পূরণ করা হয় কলেজের শিক্ষাকর্মীদের একাংশ ও ছাত্র সংসদের বোঝাপড়ায়, শিক্ষক বা বিভাগীয় প্রধানদের অন্ধকারে রেখে। এই ভাবে বাঁকা পথে কলেজে ভর্তি হতে কত মূল্য ধরে দিতে হবে, তা নির্ভর করে কলেজ ও বিষয়ের উপরে। শিক্ষা দফতরের এক কর্তা জানাচ্ছেন, শিয়ালদহ-শ্যামবাজারের কলেজগুলোয় ভর্তির ‘রেট’ সবচেয়ে চড়া। সেখানে ভূগোল, বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় কিংবা ইংরেজির জন্য ৫০-৬০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকাও গুনতে হয়। তুলনায় অর্থনীতি, দর্শন, সংস্কৃতের চাহিদা কম। পাস কোর্সের দর ২০-৩০ হাজারের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। অন্য দিকে মফস্সল বা গ্রামে ‘এসএসসি সাবজেক্ট’-এর চাহিদা বেশি। মানে, যে সব বিষয়ে অনার্স পড়লে স্কুলে পড়ানোর সুযোগ পাওয়া সুবিধে। ইংরেজি, বাংলা, ইতিহাস, ভূগোলে ভর্তি হতে তাই দর ওঠে ২৫-৩০ হাজার থেকে ৫০-৬০ হাজার পর্যন্ত।
তবে অনলাইন স্থগিতের পিছনে শুধু ‘রোজগার’ই উদ্দেশ্য তৃণমূলের একাংশ এমনটা মানেন না। ওঁদের বক্তব্য, টাকার ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ ঠিকই। কিন্তু রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যটাই আসল। “কোটায় ভর্তির দৌলতে সব মিলিয়ে যত টাকা আসে, তা খুব বেশি নয়। এতে ছাত্র সংসদগুলোর সুবিধে হতে পারে, দলের নয়। সমর্থনের ভিত মজবুত করাটাই মূল উদ্দেশ্য,” শুক্রবার বলেন তৃণমূলের এক যুবনেতা।
এ দিকে অনলাইন ব্যবস্থা বাতিল হয়ে যাওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকদের উদ্বেগ বেড়েছে। এক অভিভাবক এ দিন বলেন, “ফের সাতসকালে গিয়ে লাইন দিয়ে ফর্ম তুলতে হবে। কোনও রাজনৈতিক দাদা এসে এক সময় লাইন ভেঙে দেবে। তার পরে ইউনিয়নের নেতাদের মোটা ঘুষ দিয়ে ফর্ম তোলা, জমা দেওয়ার ব্যবস্থা।” বর্ধমানের এক স্কুল শিক্ষিকার প্রতিক্রিয়া, “দু’বছর আগে মেয়ের ভর্তির ফর্ম তুলতে গিয়ে হেনস্থা হতে হয়েছিল। গত বছর দাদার ছেলের সময়ে অনলাইন থাকায় কোনও সমস্যা হয়নি। এ বছর আমার ছেলে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করল। জানি না, কপালে কী লেখা আছে।”
টিএমসিপি-র প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় অবশ্য এমন সব আশঙ্কায় আমল দিচ্ছেন না। “কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে ভর্তি হবে না ঠিকই। কিন্তু যে সব কলেজ অনলাইনে ভর্তি নিতে পারবে, সেখানে তা-ই চলবে। মেধার ভিত্তিতেই ভর্তি করা হবে। নৈরাজ্যের আশঙ্কা অমূলক।” আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। শিক্ষা দফতরের সিদ্ধান্ত বদলের পিছনে টিএমসিপি’র চাপের অভিযোগও তিনি মানতে নারাজ। টিএমসিপি’র বর্তমান রাজ্য সভাপতি শঙ্কুবাবু এ প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। টিএমসিপি-র চাপে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থবাবুও। এ দিন তাঁর দাবি, “কোনও ছাত্র সংগঠনের চাপে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।”
কেন তবে নেওয়া হল?
পার্থবাবুর ব্যাখ্যা, “আমি বরাবরই প্রতিবাদী মানুষ। এক বহিরাগত সংস্থাকে এনে কাজ করানো হচ্ছিল। আমাদের কোনও নিয়ন্ত্রণ থাকত না। আমরা বিষয়টিকে পুরোপুরি ত্রুটিমুক্ত করতে চাই। তাই এ বছর আর কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইন ব্যবস্থা কার্যকর হচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী চান, এটা চালু হোক। হবে।” এ বছর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে ভর্তি করতে দিলে তা অর্বাচীনের কাজ হতো বলেও মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী।
তা হলে পূর্বতন শিক্ষামন্ত্রীর সিদ্ধান্ত ভুল ছিল?
পার্থবাবু কোনও মন্তব্য করেননি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy