Advertisement
E-Paper

সকলের র‌্যাঙ্ক ঘোষণা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে

দু’বছর আগে, ২০১২-তে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সব পরীক্ষার্থীর র‌্যাঙ্ক ঘোষণা করে সকলকেই কাউন্সেলিংয়ে ডেকেছিল জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। গত বার আর তা হয়নি। এ বছর ফের সকলের র‌্যাঙ্ক ঘোষণা ও সব পরীক্ষার্থীকে র‌্যাঙ্ক কার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। যদিও বোর্ডের চেয়ারম্যান ভাস্কর গুপ্ত শনিবার জানান, শূন্য বা তার নীচে পেলে কাউন্সেলিংয়ে ডাক মিলবে না।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৫ মে ২০১৪ ০৩:০৬

দু’বছর আগে, ২০১২-তে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সব পরীক্ষার্থীর র‌্যাঙ্ক ঘোষণা করে সকলকেই কাউন্সেলিংয়ে ডেকেছিল জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। গত বার আর তা হয়নি। এ বছর ফের সকলের র‌্যাঙ্ক ঘোষণা ও সব পরীক্ষার্থীকে র‌্যাঙ্ক কার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। যদিও বোর্ডের চেয়ারম্যান ভাস্কর গুপ্ত শনিবার জানান, শূন্য বা তার নীচে পেলে কাউন্সেলিংয়ে ডাক মিলবে না।

৩১ হাজারের কিছু বেশি আসনের জন্য ১ লক্ষ ১৪ হাজার ৬১৩ জনের মেধাতালিকা প্রকাশ করে ২০১২-তে সমালোচনার মুখে পড়েছিল বোর্ড। শূন্য বা তার নীচে (মাইনাস) নম্বর পেয়েও পড়ুয়ারা কেন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তির সুযোগ পাবেন, সে প্রশ্ন ওঠে। মূলত এই সমালোচনার জেরেই গত বার ৮০ হাজারের মেধাতালিকা প্রকাশ করেছিল বোর্ড। শূন্যের বেশি নম্বর না পেলে কাউন্সেলিংয়ে ডাকও পাননি পড়ুয়ারা। শনিবার ভাস্করবাবু বলেন, “সব পরীক্ষার্থীরই র‌্যাঙ্ক জানার অধিকার আছে, এ যুক্তিতে সর্বভারতীয় প্রবেশিকায় সবার র‌্যাঙ্ক ঘোষণা করা হয়। বোর্ডও তাই ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কাউন্সেলিংয়ে ডাক পাওয়ার জন্য প্রতিটি বিষয়ে শূন্যের বেশি নম্বর পেতে হবে।” প্রায় দেড় লক্ষ পরীক্ষার্থী এ বার জয়েন্ট দিয়েছেন।

দিনক্ষণ চূড়ান্ত না হলেও জয়েন্টের ফল বেরোতে দেরি নেই। পাঠ্যক্রম, ফি ইত্যাদি বিষয় ছাত্রছাত্রীদের জানাতে অন্য বছরের মতো এ বারও নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে মেলা আয়োজন করেছে বিভিন্ন বেসরকারি কলেজ। শনিবার সেটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সকলকে র‌্যাঙ্ক কার্ড দেওয়ার প্রসঙ্গ তোলে বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং ও ম্যানেজমেন্ট কলেজ মালিকদের সংগঠন ‘অ্যাসোসিয়েশন অব প্রফেশনাল অ্যাকাডেমিক ইনস্টিটিউশনস’ বা আপাই। তারা এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।

অনুষ্ঠানে শিবপুরের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (পূর্বতন বেসু)-র অধিকর্তা অজয় রায় জানান, ২০১৪-’১৫ শিক্ষাবর্ষে সেখানে রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্সের মাধ্যমেই ছাত্রভর্তি হবে। পরের শিক্ষাবর্ষ থেকে হবে সর্বভারতীয় প্রবেশিকা জেইই-মেন এবং জেইই-অ্যাডভান্সড এর মাধ্যমে।

চার চাকার বিপত্তারণ

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

চলার পথে গাড়ি বা ট্যাক্সি হঠাৎ খারাপ হয়ে গেলে আর দুশ্চিন্তা নেই। শুধু একটি নম্বর ঘোরানোর অপেক্ষা। সঙ্গে সঙ্গে গাড়ির কাছেই হাজির হয়ে যাবে মেরামতির জন্য প্রস্তুত বিশেষ গাড়ি। শনিবার রাজ্য সরকার ও এক বেসরকারি গাড়ি নির্মাণ সংস্থা যৌথ ভাবে এমন ১১টি মোবাইল সার্ভিসিং গাড়ির উদ্বোধন করল। সেই অনুষ্ঠানে এমনটাই দাবি করলেন রাজ্যের পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্র। মন্ত্রী জানান, প্রথম গণ পরিবহণের জন্য মোবাইল সার্ভিসিং গাড়ি চালু হচ্ছে। এ রাজ্যেই তা প্রথম চালু হচ্ছে। আপাতত কলকাতা, হাওড়া ও হুগলিতেই এই পরিষেবা মিলবে। তিনি জানান, কলকাতায় ৮টি এবং হাওড়া ও হুগলি মিলিয়ে ৩টি গাড়ি ঘুরবে। কলকাতার জন্য ৮৩৩৫০৭৯৯২৫ বা ৯১৬৩১১৮৮৮৮ এবং হাওড়া ও হুগলির জন্য ৯৬৭৪০৬০৬৬১৬ নম্বরে ফোন করে জানালেই সার্ভিসিংয়ের গাড়ি পৌঁছবে। ছোটখাটো সমস্যার জন্য গাড়িকে রেকার দিয়ে তুলে সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। তবে গাড়ির সমস্যা জটিল হলে রেকারের সাহায্য নেওয়া হবে। রাস্তায় গাড়ি সারানোর ফলে যাতে যানজট না হয় তা কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ দেখবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সাধারণ মানুষ যদি সংশ্লিষ্ট নম্বরে ফোন করে কোনও সাড়া না পান, তা হলে পরিবহণ দফতরে অভিযোগ জানাতেও বলেন তিনি।

joint entrance examination engineering result
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy