Advertisement
১৫ নভেম্বর ২০২৫
International news

জায়েন্ট ফ্লাইং মেশিন: এই বিমানগুলো কীসে বিশ্বরেকর্ড করেছে জানেন?

কোনওটার ওজন, কোনওটার বিশাল ডানা, আবার  কোনওটা প্রচুর যাত্রীধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন। এই বিমানগুলো নানা কারণে বিশ্বরেকর্ড করেছে।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১২ অগস্ট ২০১৮ ১৪:৫০
Share: Save:
০১ ১০
কোনওটার ওজন, কোনওটার বিশাল ডানা, আবার  কোনওটা প্রচুর যাত্রীধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন। এই বিমানগুলো নানা কারণে বিশ্বরেকর্ড করেছে।

কোনওটার ওজন, কোনওটার বিশাল ডানা, আবার  কোনওটা প্রচুর যাত্রীধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন। এই বিমানগুলো নানা কারণে বিশ্বরেকর্ড করেছে।

০২ ১০
স্ট্র্যাটোলঞ্চ: এখনও পর্যন্ত ও়়ড়ানো হয়নি। ২০১৯ সালে প্রথম ওড়ানো হবে বিমানটি। সবচেয়ে বড় উইং স্প্যানের রেকর্ড করতে চলেছে এই বিমান। এর উইঙ্গস্প্যান ১১৭ মিটার। বিমানের দৈর্ঘ্য ৭৩ মিটার।

স্ট্র্যাটোলঞ্চ: এখনও পর্যন্ত ও়়ড়ানো হয়নি। ২০১৯ সালে প্রথম ওড়ানো হবে বিমানটি। সবচেয়ে বড় উইং স্প্যানের রেকর্ড করতে চলেছে এই বিমান। এর উইঙ্গস্প্যান ১১৭ মিটার। বিমানের দৈর্ঘ্য ৭৩ মিটার।

০৩ ১০
হিউজেস এইচ ৪ হারকিউলিস: যেহেতু স্ট্র্যাটোলঞ্চ এখনও চালু হয়নি। তাই এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে লম্বা উইং স্প্যান যুক্ত বিমান হল এই হাগস্‌ এইচ ৪ হারকিউলিস। বিমানটির দৈর্ঘ্য ৬৬.৬৫ মিটার। আর উইং স্প্যান ৯৭.৫৪ মিটার। তবে এই বিমানটি এখন আর সক্রিয় নেই।

হিউজেস এইচ ৪ হারকিউলিস: যেহেতু স্ট্র্যাটোলঞ্চ এখনও চালু হয়নি। তাই এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে লম্বা উইং স্প্যান যুক্ত বিমান হল এই হাগস্‌ এইচ ৪ হারকিউলিস। বিমানটির দৈর্ঘ্য ৬৬.৬৫ মিটার। আর উইং স্প্যান ৯৭.৫৪ মিটার। তবে এই বিমানটি এখন আর সক্রিয় নেই।

০৪ ১০
অ্যান্টোনভ অ্যান-২২৫ ম্রিয়া: ৬ ইঞ্জিনের অ্যান্টোনভ অ্যান-২২৫ বিমানটি এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে ভারী বিমান। এর ওজন ২ লক্ষ ৮৫ হাজার কিলোগ্রাম। প্রথম ওড়ে ১৯৮৮ সালে। এর একটাই মাত্র মডেল রয়েছে।

অ্যান্টোনভ অ্যান-২২৫ ম্রিয়া: ৬ ইঞ্জিনের অ্যান্টোনভ অ্যান-২২৫ বিমানটি এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে ভারী বিমান। এর ওজন ২ লক্ষ ৮৫ হাজার কিলোগ্রাম। প্রথম ওড়ে ১৯৮৮ সালে। এর একটাই মাত্র মডেল রয়েছে।

০৫ ১০
এয়ারবাস এ৩৮০-৮০০: দোতলা বিমান। সব মিলিয়ে মোট ৮৫০ যাত্রীকে বহন করার ক্ষমতাসম্পন্ন। বিমানে যাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধির কথা মাথায় রেখেই এই বিমানটি তৈরি করা হয়েছিল। প্রথম ফ্লাইট ছিল ২০০৫ সালে। কিন্তু বিমান সংস্থাগুলির মধ্যে তেমন ভাবে জনপ্রিয় হয়নি এই বিমান। তাই এর ভবিষ্যৎ নিয়ে যথেষ্ট দুশ্চিন্তা রয়েছে।

এয়ারবাস এ৩৮০-৮০০: দোতলা বিমান। সব মিলিয়ে মোট ৮৫০ যাত্রীকে বহন করার ক্ষমতাসম্পন্ন। বিমানে যাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধির কথা মাথায় রেখেই এই বিমানটি তৈরি করা হয়েছিল। প্রথম ফ্লাইট ছিল ২০০৫ সালে। কিন্তু বিমান সংস্থাগুলির মধ্যে তেমন ভাবে জনপ্রিয় হয়নি এই বিমান। তাই এর ভবিষ্যৎ নিয়ে যথেষ্ট দুশ্চিন্তা রয়েছে।

০৬ ১০
বোয়িং ৭৪৭-৮: সবচেয়ে বেশি দৈর্ঘ্যের এয়ারলাইন্স হওয়ায় বোয়িং ৭৪৭-৮ বিমানকে ‘কুইন অফ দ্য স্কাই’ও বলা হয়।

বোয়িং ৭৪৭-৮: সবচেয়ে বেশি দৈর্ঘ্যের এয়ারলাইন্স হওয়ায় বোয়িং ৭৪৭-৮ বিমানকে ‘কুইন অফ দ্য স্কাই’ও বলা হয়।

০৭ ১০
অ্যান্টোনোভ অ্যান-১২৪: রাশিয়ার বিমানবাহিনী এই বিমান ব্যবহার করে। বিমানবাহিনীতে ব্যবহার হওয়া বিমানগুলোর মধ্যে এটাই সবচেয়ে বড়। দৈর্ঘ্য ৬৮.৯৬ মিটার।

অ্যান্টোনোভ অ্যান-১২৪: রাশিয়ার বিমানবাহিনী এই বিমান ব্যবহার করে। বিমানবাহিনীতে ব্যবহার হওয়া বিমানগুলোর মধ্যে এটাই সবচেয়ে বড়। দৈর্ঘ্য ৬৮.৯৬ মিটার।

০৮ ১০
লকহিড সি-৫ গ্যালাক্সি: একা সঙ্গে ৬টি হেলিকপ্টার বা দুটো এম১ সাঁজোয়া ট্যাঙ্ক উড়িয়ে নিতে যেতে সক্ষম। বিনা অসুবিধায় এগুলো নিয়ে টানা ১১ হাজার কিলোমিটার উড়তে পারে। এই ক্ষমতা অন্য কোনও যুদ্ধবিমানের নেই। আমেরিকার বিমানবাহিনী এই বিমান ব্যবহার করে।

লকহিড সি-৫ গ্যালাক্সি: একা সঙ্গে ৬টি হেলিকপ্টার বা দুটো এম১ সাঁজোয়া ট্যাঙ্ক উড়িয়ে নিতে যেতে সক্ষম। বিনা অসুবিধায় এগুলো নিয়ে টানা ১১ হাজার কিলোমিটার উড়তে পারে। এই ক্ষমতা অন্য কোনও যুদ্ধবিমানের নেই। আমেরিকার বিমানবাহিনী এই বিমান ব্যবহার করে।

০৯ ১০
টুপোলেভ টু-১৬০: এই বোমারু বিমান বর্তমানে রাশিয়ার বিমানবাহিনীর অন্তর্গত। কোনও একটা বিশ্বরেকর্ড নয়, সবচেয়ে বড় সুপারসনিক এয়ারক্র্যাফ্ট, সবচেয়ে বড় কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্ট এবং সবচেয়ে বড় ঘূর্ণায়মান ডানা থাকার রেকর্ড রয়েছে এর জিম্মায়।

টুপোলেভ টু-১৬০: এই বোমারু বিমান বর্তমানে রাশিয়ার বিমানবাহিনীর অন্তর্গত। কোনও একটা বিশ্বরেকর্ড নয়, সবচেয়ে বড় সুপারসনিক এয়ারক্র্যাফ্ট, সবচেয়ে বড় কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্ট এবং সবচেয়ে বড় ঘূর্ণায়মান ডানা থাকার রেকর্ড রয়েছে এর জিম্মায়।

১০ ১০
এইচএভি এয়ারল্যান্ডার ১০: বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফ্লাইং মেশিন এটা। এটা হাইব্রিড হিলিয়াম এয়ারশিপ। মার্কিন বিমানবাহিনীর জন্য এর নকশা বানানো হয়েছিল। প্রথম আকাশে ওড়ে ২০১২ সালে।

এইচএভি এয়ারল্যান্ডার ১০: বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফ্লাইং মেশিন এটা। এটা হাইব্রিড হিলিয়াম এয়ারশিপ। মার্কিন বিমানবাহিনীর জন্য এর নকশা বানানো হয়েছিল। প্রথম আকাশে ওড়ে ২০১২ সালে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy