ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধেও রাশিয়ার হয়েই নেমেছিলেন ইরিনা। বিপক্ষের সেনা নাগরিকদের অনেকেই মারা গিয়েছেন তাঁর বন্দুকের গুলিতে। প্রাণ গিয়েছে বহু সাধারণ নাগরিকেরও। ইরিনাকে বন্দি করার পর তাই ইউক্রেনের রাজধানী কিভের সেনাপ্রহরীরা জানিয়ে দিয়েছেন, কিভের শান্তি বিঘ্নিত করবে যারা, ধরা পড়লে পাল্টা প্রত্যাঘাতের জন্যও তাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।