এভারেস্টে উঠলে এ বার ফিরতে হবে আট কেজি বাড়তি জঞ্জাল নিয়ে। বিশ্বের উচ্চতম শৃঙ্গ ও তাতে ওঠার পথ সাফ রাখতে এ বার এই নিয়মই চালু করতে চলেছে নেপাল সরকার।
বছরের পর বছর ধরে পর্বতারোহণের ফলে এভারেস্টের পথে জমা হয়েছে অক্সিজেন, রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার, দড়ি, তাঁবু, গ্লাস, বিয়ার ক্যানের মতো জঞ্জাল। এমনকী, মৃত পর্বতারোহীদের দেহও রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিনই সরব পরিবেশ আন্দোলনকারীরা। তাঁদের দাবি, হিমালয়ের ক্ষতি করছে এই জঞ্জাল।
নেপালের বিদেশি মুদ্রা আয়ের অন্যতম উৎস এভারেস্ট। সম্প্রতি পাহাড়ে ওঠার ফি কমিয়েছে কাঠমান্ডু। তাতে পর্বতারোহীর সংখ্যা বাড়লেও পরিবেশের সমস্যা বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল অনেক শিবির। এখন পর্বতারোহীদের কাছ থেকে ৪ হাজার ডলার জমা নেয় নেপাল। পর্বতারোহণের সময়ে যা মালপত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তা ফিরিয়ে আনা হয়েছে বলে প্রমাণ হলে সে টাকা ফেরত পাওয়া যেত। কিন্তু সেই ব্যবস্থায় বিশেষ কাজ হয়নি বলে মত নেপাল সরকারেরই।
তাই এ বার নতুন কিছু নিয়ম চালু করেছে সে দেশের পর্যটন মন্ত্রক। এপ্রিল মাস থেকে এভারেস্ট বেস ক্যাম্পের উপরে উঠলেই এই নিয়ম মানতে হবে পর্বতারোহীদের। নিজেদের অভিযানের জঞ্জাল তো আনতেই হবে। সেই সঙ্গে পর্বতারোহী দলের প্রত্যেককে পড়ে থাকা আবর্জনার আরও আট কেজি নিয়ে আসতে হবে। না হলে আইনি ব্যবস্থা নেবে নেপাল।
এপ্রিল থেকে এভারেস্ট বেস ক্যাম্পে একটি অফিস তৈরি করবে নেপাল।
বিদেশে জর্জ
সংবাদ সংস্থা • লন্ডন
ব্রিটিশ রাজকুমার উইলিয়াম ও তাঁর স্ত্রী কেটের সঙ্গে প্রথম সরকারি বিদেশ সফরে যাচ্ছে তাঁদের ছেলে জর্জ। ৭ এপ্রিল বাবা-মা-র সঙ্গে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সফরে যাচ্ছে ন’মাসের জর্জ। ওয়েলিংটনে অভিভাবক ও শিশুদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেবে সে। বাবা-মা হিসেবে কিছুটা ভাবনাচিন্তা করতে হয়েছে উইলিয়াম ও কেটকে। ১৯৮৩ সালে ন’মাসের উইলিয়ামকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড গিয়েছিলেন চার্লস ও ডায়ানা। জর্জের সফর তাই জাগিয়ে তুলছে স্মৃতি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy