—প্রতীকী ছবি।
প্রথম খসড়া নীতিতে আপত্তি তুলেছিল বিভিন্ন মহল। আর শনিবার ই-কমার্স ক্ষেত্রের জন্য কেন্দ্রের আনা দ্বিতীয় খসড়া নীতি নিয়েও বহাল রইল বিতর্ক। এক দিকে অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট, স্ন্যাপডিলের মতো ই-কমার্স সংস্থাগুলি সার্বিক নীতি তৈরির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল। অন্য দিকে ব্যবসায়ীদের সংগঠন সিএআইটি দাবি করল, নতুন নীতিতে বাদ থেকে গিয়েছে অনেক কিছু, যা পরে সমস্যা তৈরি করতে পারে।
নীতিতে ই-কমার্সের ছ’টি ক্ষেত্রের উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে তথ্য জমা রাখা, তার সুরক্ষা এবং আদানপ্রদানের জন্য আইনি ও প্রযুক্তিগত কাঠামো তৈরির কথা। গ্রাহকের তথ্য যাতে দেশের উন্নয়নেই কাজে লাগে, সে দিকেও নজর দিয়েছে নীতি। পাশাপাশি স্পষ্ট করা হয়েছে, একমাত্র নেট-বাজার (মার্কেটপ্লেস) হিসেবে কাজ করলে, তবেই সেই সংস্থায় প্রত্যক্ষ বিদেশি লগ্নিতে উৎসাহ দেওয়া হবে। যে সমস্ত সংস্থায় সংশ্লিষ্ট ই-কমার্স সংস্থার অংশীদারি রয়েছে, তাদের পণ্য বিক্রি করা যাবে না।
কেন্দ্রের দাবি, ছোট বিক্রেতাদের স্বার্থ রক্ষা হবে এতে। যদিও সিএআইটির সেক্রেটারি জেনারেল প্রবীণ খণ্ডেলওয়ালের মতে, দেশীয় ই-কমার্স সংস্থাগুলির কথা এখানে নেই। অ্যামাজন ও ফ্লিপকার্ট বলেছে, খসড়া পড়ে মতামত জানাবে তারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy