—প্রতীকী ছবি।
রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের আধিকারিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সম্ভাব্য সমাধানসূত্র নিয়ে আলোচনা করেছিলেন পেটিএমের সিইও বিজয় শেখর শর্মা। পেটিএমকে নিয়ন্ত্রণ বিধি সংক্রান্ত সমস্যা থেকে দ্রুত বার করে আনার জন্য কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন দেশের প্রথম সারির স্টার্ট-আপ সংস্থাগুলির প্রতিষ্ঠাতারা। কিন্তু তাতে সমস্যা তো মেটেনি, উল্টে পেটিএমের পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে। সূত্রের খবর, পেটিএমের শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে সম্প্রতি কথা বলেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। তাঁদের থেকে নিয়েছে বিভিন্ন নথি।
নিয়ন্ত্রণ বিধি লঙ্ঘনের জন্য গত মাসের শেষের দিকে ওয়ান ৯৭ কমিউনিকেশন্সের আর্থিক প্রযুক্তি শাখা পেটিএম পেমেন্টস ব্যাঙ্কের (পিপিবিএল) উপরে বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। যার ফলে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারির পরে আর আমানত জমা নিতে পারবে না তারা। দিতে পারবে না কয়েকটি পরিষেবা। সূত্রের খবর, নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত নির্দেশিকায় পিপিবিএলের কাজকর্মে বিদেশি মুদ্রা আইন (ফেমা) লঙ্ঘনের আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে শীর্ষ ব্যাঙ্ক। সেই সংক্রান্ত তদন্ত শুরুর আগে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছেন ইডি অফিসারেরা। পেটিএম সূত্রের অবশ্য দাবি, তারা বিদেশে টাকা পাঠানো সংক্রান্ত কোনও পরিষেবা দেয় না। তদন্তকারী সংস্থাও তাদের বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত কোনও অনিয়ম পায়নি। এর আগে বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইনে (পিএমএলএ) পেটিএমের বিরুদ্ধে একটি তদন্ত শুরু হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy