নরেন্দ্র মোদী।— ফাইল চিত্র
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে ব্রিটেনের বেরোনো এবং জানুয়ারিতে আমেরিকায় নতুন প্রশাসন আসা। বাণিজ্যিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারতের কাছে এই দুই ঘটনাই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞেরা। তাঁদের মতে, এটাই ঠিক সময় যখন ইইউ এবং ব্রিটেনের সঙ্গে অবাধ বাণিজ্য চুক্তির পথে হাঁটতে পারে দেশ। আমেরিকার সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির ক্ষেত্রেও আগামী বছর খুব গুরুত্বপূর্ণ।
রফতানিকারীদের সংগঠন ফিয়োর মতে, পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে ইইউ বা ব্রিটেনের থেকে বেশি কিছু আশা করা উচিত নয়। কারণ, শুল্ক থেকে শুরু করে নানা বিষয়ে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রয়েছে ভিয়েতনামের মতো দেশগুলি। বরং ভারতের সামনে সুযোগ রয়েছে পরিষেবা রফতানি বাড়ানোর। অবাধ বাণিজ্য চুক্তির কথা শেষের জন্য জানুয়ারিতে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ভারত সফরেই মউ সইয়ের আর্জি জানিয়েছে তারা।
আবার ইউএস-ইন্ডিয়া বিজ়নেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট নিশা দেশাই বিসওয়ালের কথায়, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দু’দেশের সম্পর্ক যতটা এগিয়েছে, বাণিজ্যে ততটা নয়। জো বাইডেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব নেওয়ার পরে এতে জোর দিতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy