আদানি পাওয়ারকে নতুন করে স্বল্পমেয়াদি বাড়তি নজরদারি ব্যবস্থার (এএসএম) আওতায় আনল বিএসই এবং এনএসই। এর আগে ৮ মার্চ আদানি পাওয়ারের পাশাপাশি গোষ্ঠীর আরও দুই সংস্থাকে এএসএমের আওতায় এনেছিল শেয়ার বাজারগুলি। কিন্তু ১৭ মার্চ তা তুলে নেওয়া হয়। তার পর থেকে গৌতম আদানির কোনও সংস্থাতেই ওই নজরদারি ছিল না।
হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্ট প্রকাশের পর থেকেই আদানি গোষ্ঠীর ১০টি সংস্থার শেয়ারে ধস নামে। তার পরে তাদের কয়েকটি সংস্থাকে দফায় দফায় স্বল্পমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি নজরদারি ব্যবস্থার আওতায় নিয়ে এসেছিল শেয়ার বাজারগুলি। কোনও সংস্থার শেয়ার দর দ্রুত ওঠানামা, দাম বৃদ্ধি বা পতনের সর্বোচ্চ সীমায় ঘন ঘন পৌঁছনো-সহ কিছু বিষয়ের উপরে ভিত্তি করে কোনও সংস্থাকে এএসএমের আওতায় আনা হয়।
এএসএমের আওতায় এলে সংশ্লিষ্ট শেয়ার কেনাবেচার জন্য ব্রোকারদের আগাম টাকা জমা রাখার পরিমাণ (মার্জিন মানি) বাড়িয়ে দেওয়া হয়। আদানি পাওয়ারের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, ওই শেয়ারে যত টাকার লেনদেন হবে তার অন্তত ৫০% টাকা মার্জিন মানি হিসেবে শেয়ার বাজারের কাছে আগাম জমা রাখতে হবে।
এই খবরটি পড়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন
5,148
1,999
429
169
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)