Advertisement
E-Paper

আমদানিতে আরও কড়া নজরদারি

সরকারের তরফে দাবি, ওই সমস্ত জিনিসপত্রের আমদানি সম্পর্কে আগাম তথ্য পেতে সাহায্য করবে এই ব্যবস্থা।

নয়াদিল্লি

শেষ আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ ০৪:৩৫
—প্রতীকী ছবি।

—প্রতীকী ছবি।

ইস্পাত, কয়লার মতো পণ্যের আমদানি ইতিমধ্যেই এসেছে নজরদারির আওতায়। বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রকের দাবি, ঠিক একই রকম ভাবে আরও বহু ক্ষেত্রেই আমদানিতে নজরদারির ব্যবস্থা (ইমপোর্ট মনিটরিং সিস্টেম বা আইএমএস) তৈরি হচ্ছে। যার মধ্যে আছে অ্যালুমিনিয়াম, তামা, জুতো, কাগজ, আসবাবপত্র, খেলাধূলার পণ্য, জিমের যন্ত্রাংশ ইত্যাদি।

সরকারের তরফে দাবি, ওই সমস্ত জিনিসপত্রের আমদানি সম্পর্কে আগাম তথ্য পেতে সাহায্য করবে এই ব্যবস্থা। ফলে সরকার ও দেশীয় শিল্পমহল-সহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষে চাইলেই সেই সব তথ্যের নাগাল পাবেন। তবে একাংশের দাবি, সরকার মুখে যা-ই বলুক, চিনা পণ্যে আরও কড়া নজরদারিই সম্ভবত এমন ব্যবস্থা আনার প্রধান উদ্দেশ্য। বিশেষ করে সেই সমস্ত পণ্যের ক্ষেত্রে, যেগুলি চিনে তৈরি হলেও ভারতের মাটিতে ঢোকে অন্য দেশ ঘুরে।

এ দিন বাণিজ্য মন্ত্রকের তরফে আমদানি সংক্রান্ত অন্যান্য কিছু তথ্যও জানানো হয়েছে। যেমন, ইতিমধ্যেই প্রায় ১.৩ লক্ষ ‘সার্টিফিকেট অব অরিজিন’ দেওয়া হয়েছে বৈদ্যুতিন মাধ্যমে। ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ট্রেড রেমিডিজ় (ডিজিটিআর) বিভিন্ন দেশ থেকে ভারতে সস্তার ও খারাপ মানের পণ্য সরবরাহ রোখার জন্য শাস্তিমূলক শুল্ক বসানো নিয়ে ১ এপ্রিল থেকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ৪৩টি ক্ষেত্রে আমদানি সংক্রান্ত তদন্ত শুরু করেছে। বিষয়টি নিয়ে আরও কড়া হওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে মন্ত্রকের দাবি, ‘‘শাস্তিমূলক আমদানি শুল্ক বসাতে তদন্ত প্রক্রিয়া শুরুর গড় সময় ২০১৯-২০ সালেই ৩৩ দিনে নামিয়ে আনা হয়েছে। আগে ছিল ৪৩ দিন।’’

Business coal Steel
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy