Birthday Special: Do you know this information about filmmaker Rajkumar Hirani dgtl?
URL Copied
বিনোদন
বার্থডে স্পেশাল: রাজকুমার হিরানি সম্পর্কে এই তথ্যগুলি কি জানতেন?
নিজস্ব প্রতিবেদন
২০ নভেম্বর ২০১৭ ১০:২১
Advertisement
১ / ১০
মহারাষ্ট্রের নাগপুরে এক সিন্ধি পরিবারে জন্ম রাজু হিরানির। তাঁর বাবা সুরেশ হিরানি চেয়েছিলেন ছেলে বড় হয়ে ইঞ্জিনিয়র হোক। কিন্তু রাজুর ইচ্ছে ছিল হিন্দি সিনেমায় অভিনয় করার। আর তার পরই পুণের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে পড়তে শুরু করেন রাজকুমার হিরানি। যদিও অভিনয় নিয়ে পড়ার সুযোগ তাঁর হয়নি। অগত্যা সম্পাদনা নিয়ে পড়তে হয় রাজকুমার হিরানিকে।
২ / ১০
বিজ্ঞাপন পরিচালনা দিয়ে কাজ শুরু করেন রাজকুমার হিরানি। ফেবিকলের সেই বিখ্যাত ‘জোর লাগাকে হাইশা’ বিজ্ঞাপনটির পরিচালক রাজকুমার। এই বিজ্ঞাপনে কিছু সময়ের জন্য তাঁকে দেখাও গিয়েছিল।
Advertisement
Advertisement
৩ / ১০
বিধু বিনোদ চোপড়া পরিচালিত ‘১৯৪২ এ লভ স্টোরি’র ট্রেলার ও প্রোমোটি সম্পাদনা করেছিলেন রাজকুমার হিরানি। এর পরই তাঁর ডাক আসে ‘করীব’ ছবিটির প্রোমো সম্পাদনা করার। তবে রাজকুমার হিরানি উচ্চতার শিখরে পৌঁছন ‘মিশন কাশ্মীর’ ছবিটির সম্পাদনা করে।
৪ / ১০
বেশ কিছু বছর স্ট্রাগলের পর ‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’ দিয়ে পরিচালক হিসেবে হাতেখড়ি হয় রাজকুমার হিরানির। শুধু দেশ নয়, বিদেশেও সুপারহিট হয় ‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’। একই সঙ্গে ‘মুন্নাভাই’ ফ্র্যাঞ্জাইজিরও শুভ মহরৎ হয় বলিউডে।
Advertisement
৫ / ১০
‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’, ‘লাগে রহো মুন্নাভাই’, ‘থ্রি ইডিয়টস্’ আর ‘পিকে’ এখনও অবধি এই চারটি ছবি পরিচালনা করেছেন রাজকুমার হিরানি। এই প্রত্যেকটি ছবিই বলিউডের এক একটা সুপারহিট ছবি। আর ‘থ্রি ইডিয়টস্’ তো বক্স-অফিসের সমস্ত সমীকরণই বদলে দিয়েছিল।
৬ / ১০
ফিল্ম ফেয়ার থেকে জাতীয় পুরস্কার সবই রয়েছে রাজকুমারের ঝুলিতে। আর এই মুহূর্তে তিনি ব্যস্ত সঞ্জয় দত্ত বায়োপিক নিয়ে। শুটিং শেষ হয়ে গিয়েছে এই ছবির। আপাতত এডিট টেবলে মগ্ন রাজু হিরানি।
৭ / ১০
তাঁর ছবিতে চরিত্রদের নাম হয় একটু উদ্ভট ধরনের। ‘থ্রি ইডিয়টস্’-এর আমির খানের নাম ছিল ফুংসুক ওয়াংড়ু, আবার ‘পিকে’ তে অনুষ্কা শর্মা হলেন জগৎ জননী বা জগ্গু। সে তো না হয় গেল নামের কথা। কিন্তু তাঁর প্রত্যেকটি ছবিই আলাদা একটা বার্তা বহন করে। আর নিজের ছবির চিত্রনাট্যও বন্ধু অভিজাত জোশীর সঙ্গে নিজেই লেখেন রাজু।
৮ / ১০
রাজকুমার হিরানির ছবির চরিত্রদের কারসাজি মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে। পোস্টমডার্নিজমকে তুলে ধরলেও আদর্শ এবং মানবিক দিকে দিয়ে তাঁর ছবির চরিত্রগুলি জলজ্যান্ত। আর তাই তো রাজু হিরানি শুধু বাণিজ্যিক দিক দিয়ে সফল নয়, সমালোচকদেরও মুখ বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন।
৯ / ১০
নিজের জীবনের অনেক অভিজ্ঞতাই তুলে ধরেন রাজু হিরানি। ‘থ্রি ইডিয়টস্’ এর সেই দৃশ্য মনে পড়ে, যেখানে ফারহান অর্থাৎ মাধবন তাঁর বাবাকে বলছেন যে তিনি ইঞ্জিনিয়র নয়, বরং ফটোগ্রাফার হতে চান। এরকম ঘটনা বাস্তব জীবনে ঘটেছিল তাঁর সঙ্গেও।
১০ / ১০
তাঁর ছবিতে ভিলেনরা চিত্তাকর্ষক তো হন সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। একই সঙ্গে তাঁরা মজাদারও। তা সে ‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’-এর ডক্টর আস্থানা হোক বা ‘লাগে রহো মুন্নাভাই’-এর লাকি সিংহ হোক বা হোক সে ‘থ্রি ইডিয়টস্’-এর ভাইরাস।