পাকিস্তানি ঔপন্যাসিক বাপসি সিদওয়ার আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস থেকে এই ছবির কাহিনি অনুপ্রাণিত। পরিচালক দীপা মেহতার এই ছবি ভারতের বাইরেও ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। লাহৌর নিবাসী এক আট বছরের মেয়ের চোখ দিয়ে দেশভাগের গল্প রয়েছে ‘১৯৪৭ আর্থ’ ছবিতে। অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসে সেরা বিদেশি ভাষায় ছবি বিভাগে মনোনীত হয়েছিল এই ছবি। বক্স অফিসে ব্যবসাও ছিল প্রায় তিন কোটি টাকা।
‘সরফরোশি কি তমন্না অব হমারে দিল মে হ্যায়, দেখনা হ্যায় জোর কিতনা বাজু-এ-কাতিল মে হ্যায়।’ ভগত সিংহের জীবন নিয়ে বলিউডে বেশ কয়েকটি ছবি তৈরি হয়েছে। তবে অজয় দেবগণ অভিনীত ‘দ্য লেজেন্ড অব ভগত সিংহ’ কিন্তু সেই তালিকায় সবচেয়ে উপরে। এই ছবিতে অভিনয় করেই জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন অজয়। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের কাহিনিই দেখানো হয়েছে ছবিতে।
সেলিম ও আনারকলির প্রেমকাহিনি। এই মহাকাব্যিক ইতিহাস নির্ভর ড্রামা মুক্তি পেয়েছিল ১৯৬০ সালে। ছবিতে বাবা ও ছেলের মতপার্থক্য নিয়ে চিত্রনাট্য তৈরি হয়েছিল। ছিল সামাজিক দায়িত্ব এবং সে কালের মহিলাদের কথাও। পরিচালক কে আসিফের তৈরি এই ছবি বক্স অফিসেও ভাল ব্যবসা করেছিল। সে সময় কয়েক কোটি টাকা ব্যবসা করেছিল এই ছবি।
মুন্সি প্রেমচাঁদের লেখা একটি ছোটগল্পকে নির্ভর করে এই ‘শতরঞ্জ কে খিলাড়ি’ ছবিটি তৈরি করেছিলেন সত্যজিৎ রায়। দাবা খেলায় মত্ত দুই প্রধান চরিত্রের নাম ছিল মির্জা সাজ্জাদ আলি এবং মির রৌশন আলি। দাবা খেলতে গিয়েই নিজেদের পরিবার এবং সমাজকেভুলে গিয়েছিলেন তাঁরা। ব্রিটিশরা তারই সুযোগে দখল করে নিয়েছিল লখনউ। উত্তর ভারতের রাজপরিবারের এই কাহিনি কিন্তু ইতিহাস নির্ভর ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম সেরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy