সপ্তমুখী রুদ্রাক্ষ সাক্ষাৎ কামরূপ। এটি রোগ নিবারক ও সমৃদ্ধিশালী। এটি দুর্গার প্রভাবে পুর্ণ। তাই অগ্নি, তেজ, জ্ঞান, বল আর রক্ষা কার্যে এই রুদ্রাক্ষ দারুন কাজ দেয়।
এটি পাওয়া যায় খুব কম। আর যদি পাওয়া যায় তাহলে বিধিসম্মতভাবে পালন করে শুদ্ধি করতে হবে। এর গুণ অনেক। সকল প্রকার অসুবিধা দূর করে। এই রুদ্রাক্ষধারণকারী ব্যক্তি যাত্রাকালে কোনও অসুবিধা পাবে না। পথেঘাটে এর কোনও অসুবিধা আসবে না। ধারণকারীকে কেউ যদি সন্মান করে থাকে তারও যে কোনও অসুবিধার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার সম্ভবনা থাকে।
এই রুদ্রাক্ষ মণিবন্ধনে ধারন করলে সুফল লাভ হবে। এটি মস্তকে ধারন করলে এক কোটি গুণ, কর্নে ধারন করলে দশ কোটি গুন, গলদেশে ধারন করলে শত কোটি গুন ফল আর হাতে ধারন করলে হাজার কোটি গুন ফল লাভ করা যায়।
এই সপ্তমুখী রুদ্রাক্ষ মন্ত্র পাঠ করে ধারন করলে সবচেয়ে বেশী ফল পাওয়া যায়। সাতমুখী রুদ্রাক্ষের মালা সাত মায়ের সমন্বয়। সুর্যদেব ও সপ্ত ঋষির প্রভাব এতে বর্তমান। এই রুদ্রাক্ষ ধারন করলে মা লক্ষ্মী প্রসন্ন হয়ে ধন সম্পত্তির অধিকারী করে তোলেন।
পবিত্র ও শুদ্ধমনে মন্ত্র পাঠ করে করে এই রুদ্রাক্ষ ধারন করলে সে ব্যক্তি জ্ঞানি, বুদ্ধিমান, স্থির মস্তিষ্কের হয়ে থাকে।
সপ্তমুখী রুদ্রাক্ষের মন্ত্র — ওঁ হুং নমঃ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy