আজ বিভিন্ন স্তরের মানুষ বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত। মানসিক সুখ স্বাচ্ছন্দ্য, জীবনের সার্বিক উন্নতি সবই যেন বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। মানুষ দিশাহারা হয়ে বাধা মুক্তির পথ খুঁজে বেড়াচ্ছেন। কেউ পাচ্ছেন, কেউ সারা জীবনেও খুঁজে পাচ্ছেন না বাধা মুক্তির পথ। ভগবান শঙ্করের আশীর্বাদে অচিরেই পেতে পারেন ‘রুদ্রাক্ষ’ ধারণের মাধ্যমে।
এখন দেখে নেওয়া যাক, কোন গ্রহের জন্য কোন রুদ্রাক্ষ ধারণ করবেন—
১। একমুখী রুদ্রাক্ষ- রবি গ্রহের মারকতা নাশার্থে ধারণ।
২। দ্বিমুখী রুদ্রাক্ষ- চন্দ্র গ্রহের মারকতা নাশার্থে ধারণ।
৩। ত্রিমুখী রুদ্রাক্ষ- মঙ্গল গ্রহের মারকতা নাশার্থে ধারণ।
৪। চতুর্মুখী রুদ্রাক্ষ- বুধ গ্রহের মারকতা নাশার্থে ধারণ।
৫। পঞ্চমুখী রুদ্রাক্ষ- বৃহস্পতি গ্রহের মারকতা নাশার্থে ধারণ।
৬। ষষ্ঠমুখী রুদ্রাক্ষ- শুক্র গ্রহের মারকতা নাশার্থে ধারণ।
৭। সপ্তমুখী রুদ্রাক্ষ- শনি গ্রহের মারকতা নাশার্থে ধারণ।
৮। অষ্টমুখী রুদ্রাক্ষ- রাহু গ্রহের মারকতা নাশার্থে ধারণ।
৯। নয়মুখী রুদ্রাক্ষ- কেতু গ্রহের মারকতা নাশার্থে ধারণ।
১০। দশমুখী রুদ্রাক্ষ- এই রুদ্রাক্ষ ধারণে বিষ্ণুদেব তুষ্ট হন।
১১। একাদশমুখী রুদ্রাক্ষ- এই রুদ্রাক্ষ ধারণে হনুমানজি তুষ্ট হন।
১২। দ্বাদশমুখী রুদ্রাক্ষ- এই রুদ্রাক্ষ একমুখী রুদ্রাক্ষের সমান কাজ করে।
১৩। ত্রয়োদশমুখী রুদ্রাক্ষ- এই রুদ্রাক্ষ ষষ্ঠমুখী রুদ্রাক্ষের সমান কাজ করে।
১৪। চতুর্দশমুখী রুদ্রাক্ষ- এই রুদ্রাক্ষ সপ্তমুখী রুদ্রাক্ষের সমান কাজ করে।
বিঃ দ্রঃ- যে কোনও রুদ্রাক্ষ ধারণ করার আগে তা শোধন করে নেওয়া প্রয়োজন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy