নৈশবাস থেকে উদ্ধার করা হল ১১৬ বস্তা সুপারি।
যাত্রীবাসে পণ্যপরিবহণ নিষিদ্ধ হলেও কালাইন, কাটিগড়া থেকে প্রচুর পরিমাণে সুপারি তোলা হয়। আগে সেগুলি ছাদে বহন করা হতো। নিষেধাজ্ঞা জারির পর বাসের উচ্চতা বাড়িয়ে যাত্রী আসন ও ইঞ্জিনের মধ্যবর্তী স্থানে জায়গা তৈরি করা হয়। সেখানেই ঢোকানো হয় নানা ধরনের পণ্যসামগ্রী।
কয়েক মাস আগে মেঘালয়ের পাহাড়ে শিলচরের বাস দুর্ঘটনার দরুন জেলা প্রশাসন নড়েচড়ে বসেছিল। গঠন করা হয়েছিল টাস্কফোর্স। প্রথম দু’-একদিন গাড়িগুলি পরীক্ষা করা হলেও এখন আবার সেই আগেরই অবস্থা। এর মধ্যে কাল কালাইনে আচমকা অভিযান চালায় পুলিশ। তখনই একটি নৈশবাস থেকে ১১৬ বস্তা সুপারি উদ্ধার হয়। অনুমান করা হচ্ছে, সুপারির ওজন ৬০ থেকে ৭০ কুইন্টাল হবে। বাসটি ধর্মনগর থেকে গুয়াহাটি যাচ্ছিল। পরে সমস্ত সুপারি বাজেয়াপ্ত করে বাসটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে পুলিশ চালক ও বাসমালিকের বিরুদ্ধে একটি মামলা রুজু করেছে।
এই ইস্যুতে দিগরখালে থাকা এমভিআই গেটের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। প্রতিদিন কালাইন-কাটিগড়া থেকে বস্তা-বস্তা সুপারি যাত্রীবাসে বোঝাই করা হয়, আবার গুয়াহাটি থেকে বিভিন্ন ফল-সব্জি শিলচর-সহ বিভিন্ন জায়গায় আসে। প্রশ্ন উঠেছে, দিগরখাল গেটে কর্মরত পরিবহণ কর্মীরা কি সে সব দেখতে পান না, নাকি দেখেও না দেখার ভান করেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy