Advertisement
১১ মে ২০২৪
Akasa Air

আগামী মার্চের মধ্যে আরও ১,০০০ কর্মী নেবে আকাসা এয়ার, বছর শেষে আন্তর্জাতিক উড়ানও

৭২টি বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স বিমানের বরাত দিয়েছে আকাসা। তার মধ্যে ১৯টি বিমান হাতে চলে এসেছে। এপ্রিলের মধ্যে ২০তম বিমানটিও চলে আসবে। তার পরেই আন্তর্জাতিক উড়ান চালুর অনুমতি চাওয়া হবে।

file image of Akasa Air

বিপুল কর্মী নিয়োগের পথে আকাসা এয়ার। — ফাইল ছবি।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৪ মার্চ ২০২৩ ২০:০৯
Share: Save:

আগামী বছর মার্চের মধ্যেই আরও এক হাজার কর্মী নিয়োগ করতে চলেছে আকাসা এয়ার। ৭ মাস পুরনো বিমান সংস্থায় ইতিমধ্যেই ৩ হাজারেরও বেশি কর্মী কাজ করছেন। এমনই জানিয়েছেন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা তথা সিইও বিনয় দুবে। বিনয় জানিয়েছে, কর্মী নিয়োগের পাশাপাশি রুট এবং বিমানের সংখ্যাও বৃদ্ধির রাস্তায় হাঁটবেন তাঁরা।

বিপুল কর্মী নিয়োগের পথে যাচ্ছে আকাসা এয়ার। সাত মাসের পুরনো এই বিমান সংস্থা আন্তর্জাতিক উড়ানও চালু করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। সংবাদসংস্থা পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিনয় জানিয়েছেন, তাঁর সংস্থা এ বছরের শেষের মধ্যেই নতুন বিমান কেনার বরাত দিতে চলেছেন। কতগুলি বিমান কেনার ইচ্ছে? বিনয়ের দাবি, শতাধিক বিমান কিনতে চায় তাঁর সংস্থা।

ইতিমধ্যেই ৭২টি বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স বিমানের বরাত দিয়েছে আকাসা। তার মধ্যে ১৯টি বিমান হাতে পেয়ে গিয়েছে। এপ্রিলের মধ্যে ২০তম বিমানটিও চলে আসবে। তার পরেই আকাসা এয়ার আন্তর্জাতিক উড়ান চালু করার অনুমতি চাইবে। প্রসঙ্গত, আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা দেওয়ার জন্য অন্তত ২০টি বিমান দরকার। সব মিলিয়ে ২০২৭-এর মধ্যে বিমান সংস্থার হাতে ৭২টি বিমানই চলে আসবে মনে করা হচ্ছে।

বিনয় সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই তাঁর সংস্থায় দু’হাজারেরও বেশি কর্মী রয়েছেন। আগামী অর্থবর্ষ শেষ হওয়ার আগেই তা তিন হাজার পেরিয়ে যাবে। তার মধ্যে ১১০০ জন বিমান চালক এবং বিমানের ক্রু রয়েছেন। তাঁর দাবি, আকাসা এয়ার দৈনিক ১১০টি ফ্লাইট চালায় মোট ১৭টি গন্তব্যে। গত ফেব্রুয়ারিতে আকাসা এয়ার ৩ লক্ষ ৬১ হাজার যাত্রীকে পরিষেবা দিয়েছিল।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Akasa Air
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE