জাতীয় রাজধানী এলাকায় পরশু থেকে ভর্তুকিতে টোম্যাটো বিক্রি হবে। —ফাইল চিত্র।
টোম্যাটোর দাম নিয়ন্ত্রণে নড়েচড়ে বসল কেন্দ্র। নরেন্দ্র মোদী সরকার সিদ্ধান্ত নিল, ন্যাশনাল এগ্রিকালচার কো-অপারেটিভ মার্কেটিং ফেডারেশন (নাফেড) ও ন্যাশনাল কো-অপারেটিভ কনজিউমার ফেডারেশনের (এনসিসিএফ) মাধ্যমে মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে টোম্যাটো কিনে যে সব রাজ্যে চাহিদা বেশি, সেখানে কম দামে বিক্রি করা হবে। জাতীয় রাজধানী এলাকায় পরশু থেকে ভর্তুকিতে টোম্যাটো বিক্রি হবে।
ভারতের প্রায় প্রতি রাজ্যে টোম্যাটো উৎপন্ন হয়। কিন্তু দেশের মোট উৎপাদিত টোম্যাটোর ৬০ শতাংশের বেশি আসে পশ্চিম এবং দক্ষিণাঞ্চল থেকে। প্রবল বর্ষায় দেশের নানা প্রান্তে টোম্যাটো বণ্টনে বিঘ্ন ঘটায় দর আকাশ ছুঁয়েছে। দেশে খুচরো বাজারে টোম্যাটোর দাম প্রতি কিলোগ্রাম ১৬০ থেকে ২৫০ টাকা। পাইকারি বাজারে ৮০-১০০ টাকা।
কেন্দ্রীয় গণবণ্টন মন্ত্রক জানিয়েছে, নাফেড ও এনসিসিএফ-কে অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও কর্নাটকের মান্ডি থেকে দ্রুত টোম্যাটো কেনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রক বিবৃতিতে বলেছে, জুলাই-অগস্ট ও অক্টোবর-নভেম্বরে তেমন ভাবে টোম্যাটো উৎপাদন হয় না। বর্তমানে গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ ও অন্য রাজ্যে যে টোম্যাটো সরবরাহ হচ্ছে, তা আসছে মহারাষ্ট্রের সাতরা, নারায়ণগাঁও ও নাসিক থেকে। চলতি মাসে এই সরবরাহেই কাজ চলবে বলে আশা করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, শীঘ্রই অন্ধ্রপ্রদেশের টোম্যাটো বাজারে আসবে। মন্ত্রকের আশা, খুব তাড়াতাড়ি নাসিক থেকে নতুন টোম্যাটো বাজারে আসবে। নারায়ণগঞ্জ এবং ঔরঙ্গাবাদের টোম্যাটো বাজারে এলেই অগস্টের মাঝামাঝি সময়ে দাম অনেকটা কমে যাবে, আশাবাদী মন্ত্রক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy