করজোড়ে: বড়দিনের প্রার্থনা। সোমবার শ্রীনগরের একটি ক্যাথলিক গির্জায়। ছবি: এএফপি।
পঞ্চাশ বছর পরে ঘণ্টা বাজল শ্রীনগরের হোলি ফ্যামিলি গির্জায়। বড়দিনের উৎসবে মাতল গোটা উপত্যকা।
কাশ্মীরে আপাতত পারদ শূন্যের নীচে। তার মধ্যেই উৎসবে মেতেছিলেন মানুষ। ১৯৬৭ সালে পুড়ে গিয়েছিল হোলি ফ্যামিলি গির্জার একাংশ। আজ সেখানে ফের শোনা গিয়েছে ঘণ্টাধ্বনি। আলোয়, বেলুনে সাজানো হয়েছিল গির্জাটি। প্রার্থনা হয়েছে শ্রীনগরের অল সেন্টস গির্জা ও বারামুলার সেন্ট জোসেফ গির্জাতেও। বড়দিনে রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা জানান মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিও। সাম্প্রতিক কালে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে সন্ত্রাসের ছায়ায় থাকা উপত্যকায় আজ শোনা গিয়েছে সম্প্রীতির সুর। হোলি ফ্যামিলি গির্জায় হাজির অনেকেই জানালেন, কাশ্মীরের ঐতিহ্য সম্প্রীতির। কিন্তু ইদানীং দেশের বাকি অংশের মানুষের কাছে কাশ্মীর সন্ত্রাসের সঙ্গে সমার্থক হয়ে গিয়েছে। জম্মু-কাশ্মীর সরকারের হিসেব অনুযায়ী, ২০০১ থেকে ’১১ -র মধ্যে রাজ্যে খ্রিস্টানদের সংখ্যা বেড়েছে ৭৫ শতাংশ। বর্তমানে জম্মু-কাশ্মীরে ৩৫,৬৩১ জন খ্রিস্টান রয়েছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy