বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অসমের আটটি জেলা। সব চেয়ে খারাপ পরিস্থিতি মাজুলিতে। ফেঁপে ওঠা ব্রহ্মপুত্রে বন্ধ হয়েছে ফেরি। তাই বাকি ভূখণ্ড থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন মাজুলি। গুয়াহাটিতেও বন্ধ ফেরি।
প্রশাসনিক সূত্রে খবর, মাজুলিতে ব্রহ্মপুত্রের জল বিপদসীমার ১.২৫ মিটার উপর দিয়ে বইছে। নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে সুবনসিরি, খাবলু, জিয়াঢল নদীতে জল বিপজ্জনক ভাবে বেড়েছে। মাজুলির শালমারা, দক্ষিণপাট, ফুরফুরিয়া চরাই, কেকেলি চাপড়ি, জেংরাইমুখ, সোনারিবাড়ি, দেওদিআটি, বালিজান, লুইত চাপোরি, মাজর চাপোরি, পাবনা গ্রাম, বরুণাচুক, অর্জুনগুড়ি, সেঙেলিসুতি, ন পাম-সহ বিস্তীর্ণ এলাকা ও চর জলে ডুবেছে। লখিমপুর, ধেমাজি, নগাঁও, যোরহাট, গোলাঘাট, মরিগাঁও, বিশ্বনাথ জেলাও বন্যার কবলে। যোরহাট, তেজপুরে ব্রহ্মপুত্র, লখিমপুরে সুবনসিরি, শিবসাগরে দৈখৌ, গোলাঘাটে ধনসিরি, শোণিতপুর এন টি রোড ক্রসিংয়ে জিয়াভরালি বিপদসীমার উপরে বইছে। সরকারি সূত্রে খবর, মোট ২৫৭টি গ্রামের ৮৮ হাজার ৩৯০ জন বন্যা কবলিত। খোলা হয়েছে সাতটি ত্রাণশিবির। যোরহাট, গোলাঘাট, মরিগাঁওতে সড়কও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কাজিরাঙায় বন্যায় তলিয়েছে ৩৪টি বনশিবির এলাকা। প্রাণ বাঁচাতে প্রাণীরা ৩৭ নম্বর জাতীয় সড়ক পার করে কার্বি আংলংয়ের উঁচু পাহাড়ের দিকে রওনা হয়েছে। তাই কাজিরাঙা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। গাড়ির গতি বেঁধে দিতে চালু হয়েছে ‘টাইম কার্ড’। শিকার আটকাতে সতর্ক করা হয়েছে নগাঁও, গোলাঘাট, বোকাখাত, কার্বি আংলং ডিভিশনের প্রশাসন ও বনকর্মীদের।
সচিবালয়ের পাস অনলাইনে। সচিবালয়ে মন্ত্রী, আমলাদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে জোগাড় করতে হত প্রবেশপত্র বা পাস। পাস মেলা সহজ করতে ১০০ দিনের কর্মসূচির অধীনে ই-পাস ব্যবস্থা চালু করল সর্বানন্দ সরকার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy