Advertisement
E-Paper

শিশুমৃত্যুই কাল হল যোগীর, বেলাগাম ডেঙ্গি এবং আরও খবর

উত্তরপ্রদেশে নিজের গড়েই ধরাশায়ী হয়েছে বিজেপি। কী এমন হল, হঠাৎ নিজের গড়েই এমন শোচনীয় হাল হল কেন বিজেপির?

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৬ মার্চ ২০১৮ ০৭:০০

উত্তরপ্রদেশে নিজের গড়েই ধরাশায়ী হয়েছে বিজেপি। কী এমন হল, হঠাৎ নিজের গড়েই এমন শোচনীয় হাল হল কেন বিজেপির? মনে করা হচ্ছে, বিজেপির এই হারের নেপথ্যে রয়েছে শিশুমৃত্যু। কেউই সে কথা ভোলেননি। ভুলতে পারেননি। ২০১৭-র অগস্টে এক সপ্তাহে গোরক্ষপুরে মৃত্যু হয়েছিল ৬০টিরও বেশি শিশুর। তার মধ্যে ৩০টিরও বেশি শিশু মারা যায় মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে, অক্সিজেনের অভাবে। আর সব থেকে অবাক করেছিল যোগীজির নীরবতা। উপ-নির্বাচনে এমন ফলাফল বোধহয় এই কারণেই।

অবশেষে ঝুলি থেকে বেড়াল বেরোল! গত বছর কেন্দ্রের কাছে অসমাপ্ত রিপোর্ট পাঠিয়ে রাজ্য সরকার বোঝাতে চেয়েছিল, পশ্চিমবঙ্গে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে। তখনই কেন্দ্রের তরফে অভিযোগ করা হয়েছিল, ডেঙ্গির সঠিক তথ্য চেপে যাওয়া হচ্ছে। কিন্তু আসল তথ্য যে চেপে রাখা হয়েছিল তা পরিষ্কার হয়ে গেল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের অভ্যন্তরীণ রিপোর্টেই। তাতে স্পষ্ট উল্লেখ, গত বছর রাজ্যে ডেঙ্গি সংক্রমণের হার ছিল ২০১৬ সালের থেকে ৫৮.৯ শতাংশ বেশি।

এই খবরগুলিই রয়েছে আজ সকালের শিরোনামে। পড়ে নিন বাকি খবরগুলোও...

উঠোনে বাঘ! দম্পতির দাবি

এত দিন কেবল পায়ের ছাপ দেখেই জল্পনা ছড়াচ্ছিল। এ বার বাড়ির উঠোনে তাকে পায়চারি করতে দেখা গেল বলে দাবি করলেন এক দম্পতি। ওই দাবিকে ঘিরে রয়্যাল বেঙ্গল রহস্য আরও ঘনীভূত হল সিমলাপালের পিঠেবাকড়া গ্রামে। সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন

৩৪০ দিন মহাকাশে থেকে বদলে গেল জিন!
টানা বছরখানেক মহাকাশে কাটানোর প্রভাব পড়ল এক মহাকাশচারীর জিনে। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা-র সাম্প্রতিক রিপোর্টে প্রকাশ পেয়েছে এই চমকপ্রদ তথ্য। মহাকাশ কেন্দ্রে থাকার ফলে আগের থেকে দুই ইঞ্চি লম্বাও হয়ে গিয়েছেন ওই মহাকাশচারী। সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন

নিমেষে ছাই তিলে তিলে সাজানো বিয়ের আয়োজন

আর্মেনিয়ান ঘাটের পাশে চক্ররেলের লাইন লাগোয়া গুদামে আগুন। এ দিনের আগুনের জেরে চক্ররেলের লাইন লাগেয়া প্রায় ৩০টি ঝুপড়ি পুড়ে যায়। আগুনের গ্রাসে চলে গেল দুই মেয়ের বিয়ের প্রস্তুতি। সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন

পড়ুয়া ছাড়াই ‘চলছে’ স্কুল

খাতায়কলমে আজও বেঁচে আছে। কিন্তু প্রকারান্তরে সে মৃত! সেই বাড়ির পরিচয়, ভিক্টোরিয়া হাই স্কুল! ২০০৬-এ শেষ শোনা গিয়েছিল পড়ুয়াদের আওয়াজ। এখনও রোজ স্কুল খোলা হয় নির্দিষ্ট সময়ে। ছুটিও হয় বিকেল সাড়ে চারটেয়। নিয়মিত আসেন শিক্ষিকা, অশিক্ষক কর্মীরা। সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন

চাকরির আকালেই হার, মানছে সিপিএম

যুব প্রজন্মের প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারাই তাদের এ বারের বিপর্যয়ের মূল কারণ বলে মেনে নিচ্ছে ত্রিপুরা সিপিএম। বাস্তবে তেমন ঘটুক বা না ঘটুক, তরুণ প্রজন্ম আস্থা রেখেছে ওই বিজেপির প্রতিশ্রুতিতে। সবিস্তার পড়তে ক্লিক করুন

Morning News Wrap UP By-poll
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy